Wednesday, December 7, 2022

Class-01 ( কম্পিউটার পরিচিতি)

Class - 01 (প্রথম ক্লাস)

First Class: 01 
থিওরী-Theory
1.1: What is Computer? (কম্পিউটার কাকে বলে ?
উত্তরঃ কম্পিউটার একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র। কম্পিউটার শব্দিটি গ্রীক শব্দ থেকে এসেছে। 
1.2: Function of Computer (কম্পিউটারের কাজ)
উত্তরঃ কী কোর্ড, মাউস ইত্যাদি ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে কোন ডেটা কম্পিউটারে ইনপুট করলে উহা প্রসেস করে থাকে।
     ক. তথ্য আদান প্রদান।
     খ. ডিজাইন করা যায়।
     গ. বিনোদন ও গেম খেলা যায়।
     ঘ. হিসাব নিকাশ রাখা যায়।
     ঙ. ফ্রিলান্সিং আউটসোর্সিং 
1.3: History of Computer (কম্পিউটারের ইতিহাস) 
উত্তরঃ কম্পিউটার
Computer শব্দটি গ্রিক শব্দ Compute শব্দ থেকে এসেছে। Compute শব্দের প্রাচীণ অর্থ হিসাবকরা, গণনাকরা, পরিমাপকরা বা ধারনাকরা। Computer শব্দের অর্থ গণনাকারীযন্ত্র।মূলতঃ এটি তৈরি করা হয়েছিল গণনার জন্য।কিন্তু বর্তমানে এটি জটিল ও কঠিন হিসাব নিকাশ
ছাড়া ও আরো অনেক কাজে ব্যবহার হচ্ছে। কম্পিউটারের কাজেরগতি হিসেবকরা হয় ন্যানো সেকেন্ডে।ন্যানো সেকেন্ড হল এক সেকেন্ডের একশ কোটি ভাগের একভাগ।ইলেকট্রনিক প্রবাহের মাধ্যমে এটি তার যাবতীয় কার্য সম্পাদন করে।
1.4: Computer Generation (কম্পিউটারের প্রজন্ম) 
উত্তরঃ
>> প্রথম প্রজন্ম (১৯৫১-১৯৫৯)
>>দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৫৯-১৯৬৫)
>>তৃতীয় প্রজন্ম (১৯৬৫-১৯৭১)
>> চতুর্থ প্রজন্ম (১৯৭১- বর্তমান)
>> পঞ্চম প্রজন্ম (ভবিষ্যৎ প্রজন্ম)

কম্পিউটার দুটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত: হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার। হার্ডওয়্যার হল কম্পিউটারের শারীরিক অংশগুলি, যেমন মাদারবোর্ড, প্রসেসর, মেমরি, স্টোরেজ ডিভাইস এবং ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইস। সফ্টওয়্যার হল কম্পিউটারকে কী করতে বলে তা নির্দেশাবলীর সেট।

 ইনপুট ডিভাইস :যেটির মাধ্যমে আদেশ করা হয় তাকে ইনপুট ডিভাইস বলে যেমন— মাউস,কিবোর্ড এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার। 

 আউটপুট ডিভাইস:  আউটপুট ডিভাইস  হলো- CPU processing কাজ complied করে যার মাধ্যমে আমাদের দেখায় সেইসব ডিভাইস কেই আউটপুট ডিভাইস বলা হয়। যেমন-স্পিকার,মনিটর এবং প্রিন্টার। 

1.5: কম্পিউটারের শ্রেনীবিভাগ আলোচনা কর। 
উত্তরঃ আকার, আয়তন ও আকৃতি এবং ক্ষমতার ভিত্তিতে ডিজিটাল কম্পিউটারকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায় -   
১. সুপার কম্পিউটার ।
২. মেইনফ্রেম কম্পিউটার।
৩. মিনি - কম্পিউটার।
৪. মাইক্রো - কম্পিউটার বা পারসোনাল কম্পিউটার।

১) সুপার কম্পিউটার (Super Computer)
সুপার কম্পিউটার হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী, দ্রুতগতি সম্পন্ন ব্যয়বহুল কম্পিউটার। আকৃতিগত দিক হতে সবচেয়ে বড় আকৃতির এ শ্রেণীর কম্পিউটার গুলোর তথ্য সংরক্ষন ক্ষমতা, কার্য সম্পাদনের বা তথ্য প্রক্রিয়াকরনের দ্রুততা অবিশ্বাস্য রকমের। সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও জটিল বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনকাজ করা যায়। বর্তমানে ব্যবহৃত সুপার কম্পিউটার গুলোতে একসঙ্গে একাধিক প্রসেসর ব্যবহার করা হয়। সূক্ষ্ম বৈজ্ঞানিক গবেষনা, বিপুল পরিমান তথ্য বিশ্লেষন, নভোযান, জঙ্গি বিমান এবং ক্ষেপনাস্ত্র নিয়ন্ত্রন, মহাকাশ গবেষনা, পরমাণু গবেষনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
আমেরিকা ও জাপানের অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান সুপার কম্পিউটার তৈরি করে। এদের মধ্যে আমেরিকার Cray Research Inc, Data Control Corporation  এবং জাপানের Nippon Electric Company  এর নাম উল্লেখযোগ্য। CRAY – 1, CYBER – 205 ইত্যাদি সুপার কম্পিউটারের উদাহরন।

২) মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer
মেইনফ্রেম হচ্ছে এমন একটি বড় কম্পিউটার যার সাথে টারমিনাল  (নেটওয়ার্কভুক্ত কম্পিউটার) যুক্ত করে এক সাথে অনেক মানুষ কাজ করতে পারে। এ কম্পিউটারে একাধিক প্রক্রিয়াকরণ অংশ থাকে। বড় বড় প্রতিষ্ঠান এ ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে। যেমন ব্যাংক, বীমা, অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান, বৈজ্ঞানিক গবেষনার পরিচালনা নিয়ন্ত্রন ও বিশ্লেষণ এবং মূল্যায়নের জন্য মেইনফ্রেম কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়ে থাকে। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ১৯৬৫ সালে পরমাণু শক্তি কমিশনে মেইনফ্রেম কম্পিউটার স্থাপন করা হয়। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো, বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট কোম্পানি প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত হয়। UNIVAC 1100/01, IBM 4341, NCR N 8370 ইত্যাদি কম্পিউটার এ শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত।

৩) মিনি কম্পিউটার (Mini Computer
মিনি - কম্পিউটারকে মিনি - ফ্রেম কম্পিউটারও বলা হয়। মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে ছোট আকারের এ কম্পিউটার টার্মিনালের মাধ্যমে একসঙ্গে অনেক ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে। এর কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরন অংশের জন্য সাধারনত এক বোর্ড বিশিষ্ট বর্তনী ব্যবহৃত হয়। বড় আকারের শিল্প ও গবেষনা প্রতিষ্ঠানে মিনি - কম্পিউটারের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে। ব্যংকিং কার্যক্রমে এ ধরনের কম্পিউটারের সচারাচার ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। PDPII, IBM, S/34, NCR, S/9290 ইত্যাদি মিনি কম্পিউটারের উদাহরন।

৪) মাইক্রোকম্পিউটার (Microcomputer
মাইক্রোকম্পউটার হচ্ছে মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে সর্বাপেক্ষা বহুল ব্যবহৃত কম্পিউটার। সাধারনত একজন লোক একটি কম্পিউটার ব্যবহার করে বলে মাইক্রোকম্পিউটারকে পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি বলা হয়। এ জাতীয় কম্পিউটার সহজে বহনযোগ্য, দাম তুলনামূলকভাবে কম এবং রক্ষনাবেক্ষনও সহজ হওয়ার ফলে ব্যবহাকারীদের মাঝ ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক, দাপ্তরিক, সরকারি, সর্বোপরি বিনোদনমূলক কর্মকান্ডে এ ধরনের কম্পিউটার গুলোর ব্যবহার উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। IBM PC, APPLE Macintosh ইত্যাদি মাইক্রোকম্পিউটারের উদাহরন। প্রযুক্তির ক্রমাগত উন্নতির সাথে সাথে মাইক্রোকম্পিউটারের আকৃতিতে নানা রকম পরিবর্তন হয়েছে। মানষের ব্যবহারিক সুবিধার প্রতি লক্ষ্য রেখে বিভিন্ন আকৃতিতে মাইক্রোকম্পিউটার বাজারে এসেছে। যেমন -  
১. ডেস্কটপ কম্পিউটার।
২. ল্যপটপ কম্পিউটার।
৩. নোটবুক কম্পিউটার।

(১)  ডেস্কটপ কম্পিউটার (Desktop Computer
ডেস্কে বা টেবিলে স্থাপন করে যে মাইক্রোকম্পিউটার ব্যবহার করা যায় তাকে ডেস্কটপ কম্পিউটার বলে। বিভিন্ন রকম কাজে অফিস Ñ আদালতে এ জাতীয় কম্পিউটার ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।

(২) ল্যাপটপ কম্পিউটার (Laptop Computer)
সহজে বহনযোগ্য এ ধরনের কম্পিউটার গুলোর বহ্যিক আকার ব্রিফকেসের মতো। ল্যাপ (খধঢ়) অর্থ হলো কোলের উপরে। কোলের উপরে রেখে ব্যবহার করা যায় বলে একে ল্যাপটপ কম্পিউটার বলে। বর্তমানে ল্যাপটপ কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা পারসোনাল কম্পিউটার বা ডেস্কটপ কম্পিউটারের সমতুল্য বলা চলে।

(৩) নোটবুক কম্পিউটার (Notebook Computer
নোটবুকের মত ছোট আকৃতির ও হাতে রেখে ব্যবহার করা যায় বলে এ কম্পিউটার গুলোকে নোটবুক কম্পিউটার বলে। এ কম্পিউটার গুলোর আকার নোটবুকের মত।



প্রাকটিক্যাল - ০১ঃ
(১) নিজের সিভি/বায়োডাটা তৈরি করুন। নিজের নামে একটি ফোল্ডার তৈরি করুন এবং সেখানে নিজের নামে ফাইলটি সেভ করুন।
প্রশ্নসমূহ ঃ ১ থেকে ২০
১। কম্পিউটার শব্দের অর্থ কি? উত্তর ঃ গণনাকারী যন্ত্র।
২। আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? উত্তরঃ চর্লস ব্যাবেজ (ইংল্যান্ড)
৩। কম্পিউটারের স্মৃতি কত প্রকার? উত্তরঃ ২ প্রকার।
৪। L.C.D শব্দের অর্থ লিখ। উত্তরঃ Liquid Crystal Display
৫। পিসি অর্থ কি ? উত্তরঃ পাসসোনাল কম্পিউটার । Personal Computer.
৬। সিপিইউ - সেন্টাল প্রোসেসিং ইউনিট   Central Processing Unit
৭। ১কিলোবাইট সমান কত বাইট? 1024 বাইট।
৮। কম্পিউটারের স্থায়ী স্মৃতিকে কি বলে? উত্তরঃ রম
৯। কম্পিউটার এর আবিষ্কারক কে? উত্তরঃ হাওয়ার্ড এ্যাইকিন। (যুক্তরাষ্ট্র)
১০। কম্পিউটারের কোনটি নেই? উত্তরঃ নিজস্ব বুদ্ধি বিবেচনা।
১১। ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব এর আবিষ্কারক কে? উত্তরঃ স্টিভ চ্যাল ও জাভেদ করিম।
১২। ই-মেইল কি ? উত্তরঃ ইলেকট্রনিক্স মেইল।
১৩। কোনটি কম্পিউটারের সকল কার্য ক্রম নিয়ন্ত্রণ করে? উত্তরঃ সি.পি, ইউ
১৪। কম্পিউটারের ব্রেইন বলা হয় কাকে? উত্তরঃ মাইক্রো প্রোসেসর।
১৫। কম্পিউটার এর যন্ত্রাংশকে কি বলে? উত্তরঃ হার্ড ওয়্যার।
১৬। বর্তমান কম্পিউটার জগতে কিংবদন্তী কে?
১৭। কম্পিউটারের বায়োস কাকে বলে? BIOS= Basic Input and Output System
১৮। কম্পিউটারের প্রধান প্রিন্ডেড বোর্ডকে কি বলা হয়। উত্তরঃ মাদারবোর্ড।
১৯। কম্পিউটারের র‌্যাম কি? উত্তরঃ RAM-Random Access Memory.
২০। কম্পিউটার পদ্ধতির দুটি প্রধান অঙ্গ দুটি কি কি? উত্তরঃ হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার। 

Class -2( Introduction of MS-Word & Keyboard Interface)

Class - 02 ( Introduction of MS-Word) ‍


Home Work: 
১। মাল্টিমিডিয়া শব্দের অর্থ কি ?
উত্তরঃ বহুমুখি মাধ্যমকে মাল্টিমিডিয়া বলা হয়। 
২। কম্পিউটার অফিস এপ্লিকেশন কাকে বলে? 
উত্তর: এটি এক ধরনের প্রোগ্রাম সফটওয়্যার যা নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনের জন্য তৈরি করা হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে Microsoft word, Microsoft Excel, Microsoft PowerPoint, Microsoft Access & Troubleshoot ইত্যাদি।
৩। কম্পিউটার অন অথবা অফ করার জন্য সঠিক নিয়মগুলো কি কি?
উত্তরঃ প্রথমে মাল্টিপ্লাগে বিদ্যুৎ আছে কি না পরীক্ষা করে দেখতে হবে। যদি আই.পি.এস অথবা ইউ.পি.এস ব্যবহার করা হয় তাহলে উক্ত মেশিনের বিদ্যুৎ সুইচ অন করতে হবে। তারপর সাবধানে সি.পি.ইউ পাওয়ার দিতে হবে। যদি মনিটর সংক্রিয়ভাবে অন হয় তাহলে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করলে কম্পিউটার অন হবে। তবে সকল ক্ষেত্রে কম্পিউটার নির্দেশ প্রদান করবে। সিপিইউ পাওয়ার দেওয়ার পর মাউস ও কীবোর্ডের আলো অন হবে। 

Class-NoTopicsClass MaterialTypingHome Work
Day-2 1. What is Ms-Word?
2. How to open Ms-Word?
3. Description of Ms-word screen.
4. how to use Clipboard?
Cut= Ctrl+X
Copy= Ctrl+C
Paste= Ctrl+V 
Format Painter= Ctrl+shift+C
Write Something about Bangladesh within 150 Words.

 ৪.১ কম্পিউটারের সংগঠন:

কম্পিউটার এমন একটি মেশিন যা ডেটা গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন অংশের সমন্বয়ে ডেটা প্রসেস করে থাকে। ডেটাগুলো প্রসেসের পর ফলাফল আকারে দেখায়।

 

২.১.১ মাউস: মাউস একটি ইনপুট ডিভাইস। ইহার সাহায্যে ডেটা ইনপুট ও নির্দেশ প্রদান করা হয়। মাউসের সাধারনতঃ ডানে ও বামে ২টি বাটন থাকে। কোন কোন মাউসের মাঝখানেও একটি স্ক্রল বাটন থাকে। মাউসের বাম পাশের বোতাম চেপেট কমান্ড প্রদান করা হয়। এছাড়াও যে কোন প্রোগ্রামের উপর বাম বাটন চেপে প্রোগ্রাম চালু করা যায়। ডানপাশের বাটনটি বিশেষ ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়ে থাকে। মাঝখানের স্ক্রল বাটনটির সাহায্যে উপরে ও নিচের লেখাগুলো দেখা যেতে পারে। কোন ফোল্ডার বা ফাইল মাউসের বাম বাটন ক্লিক করে সিলেক্ট করা যায়।

 ২.১.৩ স্ক্যানার: স্ক্যানার একটি ইনপুট ডিভাইস। ইহার মাধ্যমে ক্যামেরায় তোলা ছবি, মুদ্রিত কোন ছবি বা লেখা হুবুহু কম্পিউটারের ইনপুট করার কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। উক্ত ইনপুটকৃত তথ্য কম্পিউটারে সংরক্ষন করে রাখা যায় এবং পরবর্তীতে প্রিন্ট আকারে বের করা যায়।

 ২.২ সিষ্টেম ইউনিট/প্রসেস ইউনিট:  সিষ্টেম ইউনিট কম্পিউটার সেটের কেসিং অংশটিকে বুঝায়। এই কেসিং অংশটির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ থাকে। কম্পিউটার কোন ডেটা ইনপুট করার পর এই সকল যন্ত্রাংশ দ্বারা ডেটাগুলো প্রসেসিং হতে থাকে। সুতরাং কম্পিউটারের যে অংশে ইনপুটকৃত ডেটা প্রসেস করে তাকে সিষ্টেম ইউনিট বলে। 

2.3 CPU (Central Processing Unit)

সিপিইউ এর তিনটি অংশ রয়েছে-

১. কন্ট্রোল ইউনিট

২. অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট(ALU)

৩. মেমরি/রেজিষ্টার ইউনিট(RAM/ROM)

 ২.৩.১ কন্ট্রোল ইউনিট: এর কাজ হলো প্রতিটি নির্দেশকে সঠিকভাবে পরীক্ষা করে কার্যকর করার জন্য প্রয়োজনীয় সংকেত তৈরী করা। নিয়ন্ত্রন অংশ প্রোগ্রামের নির্দেশসমূহকে একটির পরে একটি সঠিকভাবে অনুধাবনের পর কার্যকর করে।

 ২.৩.২ অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট: বিভিন্ন প্রকার লজিক সার্কিট এর সমন্বয়ে গাণিতিক ও যুক্তি অংশ গঠিত। এই অংশে যাবতীয় গাণিতিক (যেমন: যোগ, বিয়োগ,গুন,ভাগ ইত্যাদি) ও যুক্তিমূলক সমস্যার সমাধান করে। কাজ শেষে ফলাফল প্রধান স্মৃতিতে জমা হয় এবং আউটপুট ডিভাইসে প্রেরিত (মনিটর) হয়।

 

২.৩.৩ মেমরি/রেজিষ্টার ইউনিট: কোন প্রোগ্রাম নির্দ্ধারনের সময় এই অভ্যন্তরীন রেজিষ্টারগুলো স্বল্পক্ষণ ডেটা সংরক্ষণ এবং গাণিতিক যুক্তি অংশে তথ্য প্রক্রিয়াকরনের কাজে রেজিষ্টারগুলো ব্যবহৃত হয়। এই সকল রেজিষ্টারে দ্রুত লিখন ও পঠন সম্ভব।

 

২.৪ আউটপুট ডিভাইস: কম্পিউটারের যে অংশের মাধ্যমে প্রসেসকৃত ডেটা আউটপুট হিসাবে দেখতে পাই তাকে আউটপুট ডিভাইস বলে।

 

২.৪.১ মনিটর: কম্পিউটারের যাবতীয় কার্যক্রমকে প্রদর্শনের জন্য যে পর্দা ব্যবহার করা হয় তাকে সহজ ভাষায় মনিটর বলে। পর্দায় যে ছবি প্রদর্শিত হয় তা ক্ষুত্র ক্ষুদ্র ডট এর সমষ্টির প্রতিচ্ছবি। এই ডটগুলোকে পিক্্েরলস বলে। প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে মনিটর ২ প্রকার। যথা- ১. সিআরটি মনিটর ও ২. এলসিডি/এলইডি মনিটর।

২.৪.২ প্রিন্টার: প্রিন্টার একটি আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরনের ফলাফলকে লিখিত আকারে পাওয়ার জন্য প্রিন্টার ব্যবহার করা হয়।

 







==================কি-র্বোড পরিচিতি ================

২.১.২ কী-বোর্ড: কী-বোর্ড একটি জনপ্রিয় ও বহুল প্রচলিত ইনপুট ডিভাইস।এর সাহায্যে কম্পিউটারে বিভিন্ন উপাত্ত, তথ্য, নির্দেশ প্রদান করা হয়। কী-বোর্ডের কোন কী চাপ দেওয়াকে প্রেস বলা হয়। অধুনা উইন্ডোজ ভিত্তিক কী-বোর্ডের কী-এর সংখ্যা একশত চারটি কিংবা এরও বেশি। সাধারনত কম্পিউটার কী-বোর্ডের কী গুলোকে নিম্নের ছয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। 

যেমন:  

1| Alphabetic Key 

2| Numeric Key 

3| Function Key  

4| Arrow Key 

5| Special Key 

6| Command Key.


  Alphabetic Key কী-বোর্ডের A,B,C,-----,X,Y,Z ইত্যাদি যে কী-গুলো দেখা যায়, এ গুলোকে Alphabetic Key বলা হয়। এই কীগুলোর সাহায্যে বিভিন্ন লেখা টাইপ করা যায়।

 কম্পিউটার কী-বোর্ডের টাইপিং কী-গুলোর মধ্যে বিশেষ বিশেষ কিছু কী আছে তাদের কাজ নিম্নে বর্ণনা করা হলো-

Tab Key এই কী-তে চাপ দিলে ডান দিকে যেভাবে ট্যাব সেট করা আছে কার্সর সে ঘরগুলোতে লাফ দিয়ে যাবে। সাধারনত ঃ একবার ট্যাব চাপলে কার্সর ০.৫" ডানদিকে যাবে।

 Caps Lock Key সাধারনভাবে যখন টাইপ করা হয় তখন ইংরেজী ছোট হাতের অক্ষর টাইপ হয়ে থাকে। Caps Lock Key টি ON করে টাইপ করা হলে লেখাসমূহ বড় হাতের হবে।

 Shift Key সাধারনতঃ কোন অক্ষর বড় হাতের প্রয়োজন হলে Shift বোতামের দরকার হয়। এছাড়াও বিভিন্ন প্রোগ্রামে এই কী চেপে ধরে বিভিন্ন কমান্ড দেয়া হয়।

 Enter Key  যে কোন স্থানে কার্সর স্থাপন করে এই কী চাপলে কার্সর নিচের লাইনে চলে আসে। তাছাড়া প্রোগ্রামে কমান্ড প্রোয়েগেও এই কী কাজ করে।

 Backspace Key:এই কী একবার চাপলে কার্সর তার বাম দিকের অক্ষর মুছবে।

 Spacebar Key লেখার মধ্যে ফাকাঁ সৃষ্টি করার জন্য এই কী ব্যবহার করা হয়। 

2| Numeric Key কী-বোর্ডের ডান পার্শ্বের প্রান্তে লক্ষ্য করলে দেখা যায়, সাধারনত ক্যালকুলেটরের মত ১,২,৩, +, / ইত্যাদি কী থাকে, এগুলোকে Numeric Key বলে। 

3| Function Key  কী-বোর্ডের উপরের প্রান্তে লক্ষ্য করলে F1----F12 পর্যন্ত কতকগুলো নম্বর দেয়া কী পরিলক্ষিত হবে। এইগুলোকে ফাংশন কী বলে। বিভিন্ন প্রোগ্রামে উক্ত কীগুলোর ব্যবহার বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।

4| Arrow Key এই কীগুলো ব্যবহার করে কার্সরকে বামে, ডানে, উপরে ও নিচে আনা নেয়া করা যায়।

5| Special Key Del Key এই কী একবার চাপ দিলে কার্সরের ডান দিকের অক্ষর মুছবে।

Pause Key কিছু কিছু বার্তা রয়েছে যা মনিটরে সামান্য সময়ের জন্য প্রদর্শিত হয়, উক্ত বার্তাগুলো পড়ার জন্য এই কী একবার চাপ দিলে বার্তাগুলো স্থায়ী থাকে। পুনরায় যে কোন বোতাম চাপলে পূর্বের অবস্থায় বার্তাগুলো চলে যাবে।

6| Command Key Escape Key t কী-বোর্ডের সর্ব বাম পার্শ্বের উপরের Esc লেখা কীটিকে Escape Key বলে। এই কীএর সাহায্যে কমান্ড বাতিল করা হয়।

Ctrl Key t Ctrl লেখা কীকে কন্ট্রোল কী বলা হয়। এই কীএর সাহায্যে বিভিন্ন কমান্ড প্রয়োগ করা হয়।

Alt Key: এই কীকে অল্টার কী বলে। এই কীর সাথে বিশেষ কিছু ক্যারেক্টার কী ব্যবহার করে মেনু নির্বাচন করা হয়।

Enter Key: Keyboard G Enter লেখা কিংবা     চিহ্নিত দুইটি কী থাকে।  এগুলো এন্টার কী। একটি থাকে Alphabetic Key গুলোর ডানে এবং অন্যটি থাকে নিউমেরিক কীপ্যাডের সাথে। Enter Key: সর্বাপেক্ষা ব্যবহৃত কী । টেক্সট এর যে কোন স্থানে কারসর স্থাপন করে Enter Key চাপলে কারসার নিচের লাইনে চলে আসে। তাছাড়া টেক্সট এ্যালাইনমেন্টের জন্য Enter Key সাহায্য করে।

Tab Key: একটি ট্যাব থেকে অন্য ট্যাবে কারসার দ্রæত স্থানান্তরের জন্য Tab Key চাপতে হয়। Keyboard এর বামে Tab লেখা চিহ্নটি Tab Key কী। আবার Shift কী চেপে ধরে Tab কী চাপলে কারসার বামের ট্যাবগুলোতে আসতে থাকে।

Backspace Key : Function Key F12 এর ঠিক নিচে অবস্থিত বাম এ্যারো  (     ) চিহ্নিত কী হচ্ছে Backspace কী| Type over Mode off  থাকা অবস্থায় এই কী চাপলে কারসার Text এর বামে অগ্রসর হতে থাকে এবং বামে অগ্রসর হবার সময় সামনে যে সমস্ত লেখা পায় সবই মুছে যায়। Typeover Mode অন থাকা অবস্থায় এই কী চাপলে টেক্সট (লেখা) মুছতে মুছতে কারসার বামে অগ্রসর হতে থাকে তবে Text এর অন্যান্য অংশ পূর্ববৎ অবস্থান করে। তাছাড়াও এই কী Alignment  এর কাজ করে। যেমন ঃ কোন লাইনের প্রথমে কারসর স্থাপন করিয়ে এই কীতে চাপ দিলে উক্ত লাইনের টেক্সট উপরের লাইনের শেষে অবস্থান নেয়।

Delete Key :Keyboard এর Delete লেখা চিহ্নিত কীকে বলে Delete Key . কারসর অবস্থিত অক্ষর মুাছার জণ্য এই কী চাপতে হয়। উলে­খ্য যে, Numeric Keypad এর মধ্যে Del লেখা চিহ্নিত কী কে সম্পূর্ণ উচ্চারণে বলে Delete Key. Numlock off অবস্থায় এই কী দ্বারাও উপরোক্ত সুবিধা অর্জন করা যায়। 

 Arrow Key : Keyboard Gi Spacebar এর ডানে অবস্থিত Arrow চিহ্নিত চারটি কী যাথাক্রমে -

** Up Arrow কী ** Down Arrow কী

** Right Arrow কী * Left Arrow  কী সুবিধামত স্থানে কারসর স্থাপনে Arrow Key সমূহ সাহায্য করে। যেমন t Up Arrow কী চাপলে কারসর উপরের লাইনে যাবে।

Print Screen Key : ছাপানোর কমান্ড ব্যতীত সরাসরি স্ক্রীন থেকে কোন কিছু প্রিন্ট করার জন্য এই কী তে চাপ দিতে হয়। তবে প্রতিবার পিন্ট হয় প্রতি স্ক্রীনে যতটুকু Display  করে ততটুকু। অনেকটা ক্যামেরার মতো স্ক্রিনের একটি ছবি তুলতে পারে। আংশিক বা পূর্ণ ছবি নেওয়া সম্ভব।

Pause Key: কোন কিছু অনবরত Display না করে থেমে থেমে Display করানোর জন্য এই কী তে চাপ দিতে হয়। যেমনঃ ক্যাসেট প্লেয়ারে প্লে সামায়িক ভাবে off করাতে উহার pause লেখা button যেমন সুবিধা দেয়, এক্ষেত্রে ঠিক একই ধরণের সহায়তা করে থাকে। তবে একবার Pause কী তে চাপ দিয়ে আবার Run করাতে Enter অথবা অন্য কোন Key Press করতে হয়।

Home Key: Home লেখা চিহ্নিত Key বিভিন্ন প্রোগ্রামের কমান্ড প্রয়োগে সহায়ক Key হিসাবে কাজ করে। যেমন: এম এস ওয়াডে© Ctrl+Home  কমান্ড দিলে ডকুমেন্টের প্রথমে কারসর গমন করে।

End Key: End লেখা চিহ্নিত Key চাপলে কারসর তাৎক্ষণিকভাবে অবস্থান নেয় লাইনের শেষে। এম এস ওয়াডে© Ctrl+End কমান্ড দিলে ডকুমেন্টের শেষে কারসর গমন করে।

Page Up Key:  Page Up  লেখা চিহ্নিত Key চাপলে কারসর তাৎক্ষনিক ভাবে অবস্থান নেয় নির্দিষ্ট পৃষ্টার উপরে।

Page Down Key: Page Down  লেখা চিহ্নিত Key চাপলে কারসর তাৎক্ষনিক ভাবে অবস্থান নেয় পরবর্তী পৃষ্ঠায়।

Spacebar Key: Keyboard এর সর্ব নীচের লাইনে অবস্থিত বেশ লম্বাকৃতির Key কে বলে Spacebar শব্দ তেকে শব্দের মধ্যে ব্যবধান সৃষ্টিতে প্রতিবার এই কী চাপতে হয় । কোন নিদিষ্ট অঞ্চলে কারসর স্থাপন করে লেখা আরম্ব করতে স্পেসবার চেপে চেপে সেই অঞ্চলে কারসর পৌছাতে হয়। কারসারক যদি কলমের নীবের সাথে তুলনা করা হয় তাহলে স্পেসবার হয় আ্গংুল।

Numeric Keypad: Keyboard এর ডানে সতেরোটি কী নিয়ে গঠিত Numeric Keypad. এই Key সমূহের মধ্যে Num Lock লেখা চিহ্নিত Key এই Keypad এর সুইচ হিসেবে কাজ করে। Num Lock কী on অবস্থায় কেবলমাত্র এই কী প্যাড এর Numeric Key ব্যবহারের সুযোগ অর্জিত হয়। Num Lock Key অফ অবস্থায় কাজ করে Numeric Key কী সমূহ বাদে বাকী সকল কী কাজ করে। . আর Num Lock off করেও Numeric Key সমূহ ব্যবহার করতে হলে Shift কী এর সহয়তা নিতে হয়। এই Keypad এর Numeric Key বর্গকৃতিতে অবস্থান করায় দ্রæত এন্ট্রি করার কাজ সহজ হয়। তাছাড়াও ব্যবহার করা যায় Arrow Key সমূহ। এই কীপ্যাডের এ্যারো সমূহ ব্যবহারের সময় শিফট কী এর সহযোগীতা নিতে হয়। যেমন : Num Lock কী on অবস্থায় Shift চেপে ধরে Arrow Key ব্যবহার করতে হয়। Numeric ডেটা দ্রæত এন্ট্রির সহায়ক বলে এই কী সমূহ সমষ্টিকে বলা হয় Numeric Keypad.

What is MS-WORD?


আমেরিকার বিখ্যাত মাইক্রোসফ্ট কর্পোরেশন কর্তৃক বাজারজাতকৃত Microsoft Word কে সংক্ষেপে MS-Word বলা হয়। MS-Word হচ্ছে একটি প্যাকেজ প্রোগ্রাম। IBM বা IBM Compatible কম্পিউটারে পূর্বে DOS ভিত্তিক বিভিন্ন প্যাকেজ প্রোগ্রাম প্রচলিত ছিল। যেমন Word Star 4 & 5 এবং Word Perfect 5.0, 5.1 ইত্যাদি। GUI (Graphical User Interfaceবা চিত্র ভিত্তিক উইন্ডোজ পরিবেশে লেখালেখির কাজ করার জন্য মাইক্রোসফ্ট কর্পোরেশন এমএস ওয়ার্ড প্রস্তুত করে। কমান্ড মুখস্ত না রেখে বিভিন্ন কমান্ডের প্রতিনিধিত্বকারী আইকন এবং মেনু ব্যবহার করে সহজেই কাজ কার যায় বলে ওয়ার্ড প্রসেসিং এর এ প্রোগ্রামটি বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পেরেছে।

এমএস ওর্য়াড চালূ করার wbqg 


কম্পিউটার চালু করে ডেস্কটপে অবস্থান করুন।
১। Click Start, তাহলে পর্দায় Start menu ওপেন হবে।
: Click Programs , তাহলে Programs Sub menu ওপেন হবে।
: তাহলেসাবমেনু হতে Microsoft Word অথবা MS Word নির্বাচন করে ক্লিক করুন। তাহলে পর্দায় এমএস ওয়ার্ড প্রোগ্রামটি চালু হবে।
২। রাইট বাটন ক্লিক করে নিউ থেকে ওপেন করা যাবে। 
৩। ফোল্ডারে গিয়ে পুরাতন ফাইল ওপেন করা যাবে। 
৪। স্টার্ট বাটন থেকে সার্চ করে ওপেন করা যাবে।

কিভাবে স্ক্রিনশট নিতে হয় ? 
উত্তরঃ ‡gvU 3 fv‡e w¯ŒbkU †bIqv hvq| †hgbt
>> ওইন্ডো বাটন ও প্রিন্ট স্ক্রিন বাটন একসাথে চাপলে স্ক্রিনশট নেওয়া যাবে এবং উক্ত ছবিটি গ্যালারির পিকচার অপশনের মধ্যে সেভ হবে। এছাড়া স্নিপিং টুলস এর সাহায্যে ছবি তোলা যাবে। স্নিপিং টুল দিয়ে যে কোন স্থানের ছবি নেওয়া যায়। 
>> Kx‡ev‡W©i mvnv‡h¨ = DB‡Ûv evUb Gi mv‡_ wcÖ›U w¯Œb Kx Pvc w`‡j Qwe M¨vjvwi‡Z †mf n‡e| 
>>  এখন ২টি পদ্ধতি ব্যবহার করে ২টি ছবি তুলুন এবং আপনার নামের ফোল্ডারের মধ্যে সেভ করুন। 

ওয়ার্ডের ওপেনিং স্ক্রীনের পরিচিতি -


মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড দিয়ে আমরা যে সমস্ত কাজ করতে পারি -

ü   যে কোন ধরনের কম্পোজের কাজ করা।
ü  চিঠিপত্র, ডকুমেন্ট, বই পত্র প্রভৃতি লেখার কাজ সম্পাদন করা।
ü  বিভিন্ন ধরনের ফাইল পত্র তৈরী করা।
ü  যে কোন ডকুমেন্ট যে কোন নামে সংরক্ষণ করা।
ü  যে কোন ডকুমেন্টের বানান শুদ্ধ করা।
ü  লেখাকে বিভিন্ন আকৃতিতে উপস্থাপন করা এবং প্রিন্ট করা।
ü   বিভিন্ন ধরনের গানিতিক সমীকরণ তৈরী করা।
ü   ছবি সংযোজন করে ডকুমেন্টকে সৌন্দর্য বাড়ানো।

জুম ইন অথবা জুম আউট করার নিয়ম কি?
: স্টাটাস বার থেকে প্লাস অথবা মাইনাস করতে পারি। 
:  কন্ট্রোল ধরে রাখতে হবে এবং মাউসের স্ক্রল করে জুম ইন বা জুম আউট করা যাবে। 
এমএস ওয়ার্ড বন্ধ করার নিয়ম -

কয়েকটি নিয়মে মাইক্রোসফট্ ওয়ার্ড থেকে বের হওয়া যায়। যেমন t
: File মেনু থেকে Exit অথবা ক্লোজ বাটনে ক্লিক করতে হবে।  অথবা,
:  টাইটেল বারের ক্লোজ বাটন ক্লিক করে। 
:Alt+F4





আগামী ক্লাসের জন্য নির্ধারিত নৈবর্ক্তিক প্রশ্নসমূহ - 

২১। ইন্টারনেট ব্যবহারে বর্তমানে শীর্ষ দেশ - 

- চীন

২২। IC চিপ দিয়ে তৈরী প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার- 

- Intel 4004

২৩। কত সালে প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক চালু হয়? 

- ১৯৭৯ সালে

২৪। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার? 

- ৪ প্রকার

২৫। চ্যাট (Chat) অর্থ কি? 

- খোশ গল্প করা

২৬। বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সার্ভিস কবে থেকে চালু হয়?

- ১৯৯৬ সালের ৪ জুন 

২৭। কম্পিউটারের এই ‘#’ চিহ্ন কে কি বলে? 

- হ্যাস চিহ্ন

২৮। ওয়েব অর্থ কি?-

- জাল

২৯। মাইক্রো শব্দের অর্থ কি?

- ক্ষুদ্রাকার

৩০। অসংখ্য কম্পিউটারের সমন্বয়ে গঠিত বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে কি বলা হয়?

- ইন্টারনেট

৩১। কম্পিউটারের ব্যবহার নয় কোনটি? 

- স্বপ্ন দেখা

৩২। মাউস ক্লিক বলতে কি বুঝায়?

- মাউসের বোতামে চাপা

৩৩। কম্পিউটার শব্দের উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে? 

- Compute

৩৪। কম্পিউটারে কয় ধরনের ড্রাইভ থাকে? 

- ৩ ধরনের

৩৫। পাওয়ার-পয়েন্ট ফাইলকে বলা হয়- 

- প্রেজেনটেশন

৩৬। কোনটি ডাটা সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের জন্য ব্যবহৃত হয় - 

- পেন ড্রাইভ

৩৭। নিচের কোনটি বাংলা লেখার সফটওয়্যার? 

- বিজয়

৩৮। তথ্য প্রযুক্তির শাখা নয় কোনটি? 

- ডাক বিভাগ

৩৯। অপারেটিং সিষ্টেম হচ্ছে - 

- মানুষের মস্তিষ্কের বুদ্ধি।

৪০। Find কমান্ড থাকে কোন মেনুতে? 

- Home > Editing > Find