ক্লাশ - ০২
৪.১ কম্পিউটারের সংগঠন
কম্পিউটার এমন একটি মেশিন যা ডেটা গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন অংশের সমন্বয়ে ডেটা প্রসেস করে থাকে। ডেটাগুলো প্রসেসের পর ফলাফল আকারে দেখায়।
কম্পিউটার এমন একটি মেশিন যা ডেটা গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন অংশের সমন্বয়ে ডেটা প্রসেস করে থাকে। ডেটাগুলো প্রসেসের পর ফলাফল আকারে দেখায়।
২.১.১ মাউস: মাউস একটি ইনপুট ডিভাইস। ইহার সাহায্যে ডেটা ইনপুট ও নির্দেশ প্রদান করা হয়। মাউসের সাধারনতঃ ডানে ও বামে ২টি বাটন থাকে। কোন কোন মাউসের মাঝখানেও একটি স্ক্রল বাটন থাকে। মাউসের বাম পাশের বোতাম চেপেট কমান্ড প্রদান করা হয়। এছাড়াও যে কোন প্রোগ্রামের উপর বাম বাটন চেপে প্রোগ্রাম চালু করা যায়। ডানপাশের বাটনটি বিশেষ ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়ে থাকে। মাঝখানের স্ক্রল বাটনটির সাহায্যে উপরে ও নিচের লেখাগুলো দেখা যেতে পারে। কোন ফোল্ডার বা ফাইল মাউসের বাম বাটন ক্লিক করে সিলেক্ট করা যায়।
২.১.৩ স্ক্যানার: স্ক্যানার একটি ইনপুট ডিভাইস। ইহার মাধ্যমে ক্যামেরায় তোলা ছবি, মুদ্রিত কোন ছবি বা লেখা হুবুহু কম্পিউটারের ইনপুট করার কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। উক্ত ইনপুটকৃত তথ্য কম্পিউটারে সংরক্ষন করে রাখা যায় এবং পরবর্তীতে প্রিন্ট আকারে বের করা যায়।
২.২ সিষ্টেম ইউনিট/প্রসেস ইউনিট: সিষ্টেম ইউনিট কম্পিউটার সেটের কেসিং অংশটিকে বুঝায়। এই কেসিং অংশটির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ থাকে। কম্পিউটার কোন ডেটা ইনপুট করার পর এই সকল যন্ত্রাংশ দ্বারা ডেটাগুলো প্রসেসিং হতে থাকে। সুতরাং কম্পিউটারের যে অংশে ইনপুটকৃত ডেটা প্রসেস করে তাকে সিষ্টেম ইউনিট বলে।
২.২ সিষ্টেম ইউনিট/প্রসেস ইউনিট: সিষ্টেম ইউনিট কম্পিউটার সেটের কেসিং অংশটিকে বুঝায়। এই কেসিং অংশটির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ থাকে। কম্পিউটার কোন ডেটা ইনপুট করার পর এই সকল যন্ত্রাংশ দ্বারা ডেটাগুলো প্রসেসিং হতে থাকে। সুতরাং কম্পিউটারের যে অংশে ইনপুটকৃত ডেটা প্রসেস করে তাকে সিষ্টেম ইউনিট বলে।
2.3 CPU (Central
Processing Unit)
সিপিইউ এর তিনটি অংশ রয়েছে-
১. কন্ট্রোল ইউনিট
২. অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট(ALU)
১. কন্ট্রোল ইউনিট
২. অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট(ALU)
৩. মেমরি/রেজিষ্টার ইউনিট(RAM/ROM)
২.৩.১ কন্ট্রোল ইউনিট: এর কাজ হলো প্রতিটি নির্দেশকে সঠিকভাবে পরীক্ষা করে কার্যকর করার জন্য প্রয়োজনীয় সংকেত তৈরী করা। নিয়ন্ত্রন অংশ প্রোগ্রামের নির্দেশসমূহকে একটির পরে একটি সঠিকভাবে অনুধাবনের পর কার্যকর করে।
২.৩.২ অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট: বিভিন্ন প্রকার লজিক সার্কিট এর সমন্বয়ে গাণিতিক ও যুক্তি অংশ গঠিত। এই অংশে যাবতীয় গাণিতিক (যেমন: যোগ, বিয়োগ,গুন,ভাগ ইত্যাদি) ও যুক্তিমূলক সমস্যার সমাধান করে। কাজ শেষে ফলাফল প্রধান স্মৃতিতে জমা হয় এবং আউটপুট ডিভাইসে প্রেরিত (মনিটর) হয়।
২.৩.৩ মেমরি/রেজিষ্টার ইউনিট: কোন প্রোগ্রাম নির্দ্ধারনের সময় এই অভ্যন্তরীন রেজিষ্টারগুলো স্বল্পক্ষণ ডেটা সংরক্ষণ এবং গাণিতিক যুক্তি অংশে তথ্য প্রক্রিয়াকরনের কাজে রেজিষ্টারগুলো ব্যবহৃত হয়। এই সকল রেজিষ্টারে দ্রুত লিখন ও পঠন সম্ভব।
২.৪ আউটপুট ডিভাইস: কম্পিউটারের যে অংশের মাধ্যমে প্রসেসকৃত ডেটা আউটপুট হিসাবে দেখতে পাই তাকে আউটপুট ডিভাইস বলে।
২.৩.২ অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট: বিভিন্ন প্রকার লজিক সার্কিট এর সমন্বয়ে গাণিতিক ও যুক্তি অংশ গঠিত। এই অংশে যাবতীয় গাণিতিক (যেমন: যোগ, বিয়োগ,গুন,ভাগ ইত্যাদি) ও যুক্তিমূলক সমস্যার সমাধান করে। কাজ শেষে ফলাফল প্রধান স্মৃতিতে জমা হয় এবং আউটপুট ডিভাইসে প্রেরিত (মনিটর) হয়।
২.৩.৩ মেমরি/রেজিষ্টার ইউনিট: কোন প্রোগ্রাম নির্দ্ধারনের সময় এই অভ্যন্তরীন রেজিষ্টারগুলো স্বল্পক্ষণ ডেটা সংরক্ষণ এবং গাণিতিক যুক্তি অংশে তথ্য প্রক্রিয়াকরনের কাজে রেজিষ্টারগুলো ব্যবহৃত হয়। এই সকল রেজিষ্টারে দ্রুত লিখন ও পঠন সম্ভব।
২.৪ আউটপুট ডিভাইস: কম্পিউটারের যে অংশের মাধ্যমে প্রসেসকৃত ডেটা আউটপুট হিসাবে দেখতে পাই তাকে আউটপুট ডিভাইস বলে।
২.৪.১ মনিটর: কম্পিউটারের যাবতীয় কার্যক্রমকে প্রদর্শনের জন্য যে পর্দা ব্যবহার করা হয় তাকে সহজ ভাষায় মনিটর বলে। পর্দায় যে ছবি প্রদর্শিত হয় তা ক্ষুত্র ক্ষুদ্র ডট এর সমষ্টির প্রতিচ্ছবি। এই ডটগুলোকে পিক্্েরলস বলে। প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে মনিটর ২ প্রকার। যথা- ১. সিআরটি মনিটর ও ২. এলসিডি/এলইডি মনিটর।
২.৪.২ প্রিন্টার: প্রিন্টার একটি আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরনের ফলাফলকে লিখিত আকারে পাওয়ার জন্য প্রিন্টার ব্যবহার করা হয়।
২.৪.২ প্রিন্টার: প্রিন্টার একটি আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরনের ফলাফলকে লিখিত আকারে পাওয়ার জন্য প্রিন্টার ব্যবহার করা হয়।
==================কি-র্বোড পরিচিতি ================
২.১.২ কী-বোর্ড: কী-বোর্ড একটি জনপ্রিয় ও বহুল প্রচলিত ইনপুট ডিভাইস।এর সাহায্যে কম্পিউটারে বিভিন্ন উপাত্ত, তথ্য, নির্দেশ প্রদান করা হয়। কী-বোর্ডের কোন কী চাপ দেওয়াকে প্রেস বলা হয়। অধুনা উইন্ডোজ ভিত্তিক কী-বোর্ডের কী-এর সংখ্যা একশত চারটি কিংবা এরও বেশি। সাধারনত কম্পিউটার কী-বোর্ডের কী গুলোকে নিম্নের ছয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়।
যেমন t
1| Alphabetic Key
2| Numeric Key
3| Function Key
4| Arrow Key
5| Special Key
6| Command Key.
যেমন t
1| Alphabetic Key
2| Numeric Key
3| Function Key
4| Arrow Key
5| Special Key
6| Command Key.
Alphabetic Key t কী-বোর্ডের A,B,C,-----,X,Y,Z ইত্যাদি যে কী-গুলো দেখা যায়, এ গুলোকে Alphabetic Key বলা হয়। এই কীগুলোর সাহায্যে বিভিন্ন লেখা টাইপ করা যায়।
কম্পিউটার কী-বোর্ডের টাইপিং কী-গুলোর মধ্যে বিশেষ বিশেষ কিছু কী আছে তাদের কাজ নিম্নে বর্ণনা করা হলো-
কম্পিউটার কী-বোর্ডের টাইপিং কী-গুলোর মধ্যে বিশেষ বিশেষ কিছু কী আছে তাদের কাজ নিম্নে বর্ণনা করা হলো-
Tab Key t এই কী-তে চাপ দিলে ডান দিকে যেভাবে ট্যাব সেট করা আছে কার্সর সে ঘরগুলোতে লাফ দিয়ে যাবে। সাধারনত ঃ একবার ট্যাব চাপলে কার্সর ০.৫" ডানদিকে যাবে।
Caps Lock Key t সাধারনভাবে যখন টাইপ করা হয় তখন ইংরেজী ছোট হাতের অক্ষর টাইপ হয়ে থাকে। Caps Lock Key টি ON করে টাইপ করা হলে লেখাসমূহ বড় হাতের হবে।
Shift Key t সাধারনতঃ কোন অক্ষর বড় হাতের প্রয়োজন হলে Shift বোতামের দরকার হয়। এছাড়াও বিভিন্ন প্রোগ্রামে এই কী চেপে ধরে বিভিন্ন কমান্ড দেয়া হয়।
Enter Key t যে কোন স্থানে কার্সর স্থাপন করে এই কী চাপলে কার্সর নিচের লাইনে চলে আসে। তাছাড়া প্রোগ্রামে কমান্ড প্রোয়েগেও এই কী কাজ করে।
Backspace Key t এই কী একবার চাপলে কার্সর তার বাম দিকের অক্ষর মুছবে।
Spacebar Key t লেখার মধ্যে ফাকাঁ সৃষ্টি করার জন্য এই কী ব্যবহার করা হয়।
2| Numeric Key t কী-বোর্ডের ডান পার্শ্বের প্রান্তে লক্ষ্য করলে দেখা যায়, সাধারনত ক্যালকুলেটরের মত ১,২,৩, +, / ইত্যাদি কী থাকে, এগুলোকে Numeric Key বলে।
3| Function Key t কী-বোর্ডের উপরের প্রান্তে লক্ষ্য করলে F1----F12 পর্যন্ত কতকগুলো নম্বর দেয়া কী পরিলক্ষিত হবে। এইগুলোকে ফাংশন কী বলে। বিভিন্ন প্রোগ্রামে উক্ত কীগুলোর ব্যবহার বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।
4| Arrow Key t এই কীগুলো ব্যবহার করে কার্সরকে বামে, ডানে, উপরে ও নিচে আনা নেয়া করা যায়।
5| Special Key
Del Key t এই কী একবার চাপ দিলে কার্সরের ডান দিকের অক্ষর মুছবে।
Pause Key tকিছু কিছু বার্তা রয়েছে যা মনিটরে সামান্য সময়ের জন্য প্রদর্শিত হয়, উক্ত বার্তাগুলো পড়ার জন্য এই কী একবার চাপ দিলে বার্তাগুলো স্থায়ী থাকে। পুনরায় যে কোন বোতাম চাপলে পূর্বের অবস্থায় বার্তাগুলো চলে যাবে।
6| Command Key
Escape Key t কী-বোর্ডের সর্ব বাম পার্শ্বের উপরের Esc লেখা কীটিকে Escape Key বলে। এই কীএর সাহায্যে কমান্ড বাতিল করা হয়।
Ctrl Key t Ctrl লেখা কীকে কন্ট্রোল কী বলা হয়। এই কীএর সাহায্যে বিভিন্ন কমান্ড প্রয়োগ করা হয়।
Alt Key t এই কীকে অল্টার কী বলে। এই কীর সাথে বিশেষ কিছু ক্যারেক্টার কী ব্যবহার করে মেনু নির্বাচন করা হয়।
Alt Key t এই কীকে অল্টার কী বলে। এই কীর সাথে বিশেষ কিছু ক্যারেক্টার কী ব্যবহার করে মেনু নির্বাচন করা হয়।
Enter Key :
Keyboard
G Enter লেখা কিংবা চিহ্নিত দুইটি কী থাকে। এগুলো এন্টার কী। একটি থাকে Alphabetic Key গুলোর ডানে এবং অন্যটি থাকে নিউমেরিক কীপ্যাডের সাথে। Enter Key সর্বাপেক্ষা ব্যবহৃত কী । টেক্সট এর যে কোন স্থানে কারসর স্থাপন করে Enter
Key চাপলে কারসার নিচের লাইনে চলে আসে। তাছাড়া টেক্সট এ্যালাইনমেন্টের জন্য Enter Key সাহায্য করে।
Tab Key:
একটি ট্যাব থেকে অন্য ট্যাবে কারসার দ্রæত স্থানান্তরের জন্য Tab Key চাপতে হয়।
Keyboard এর বামে Tab
লেখা চিহ্নটি Tab Key কী। আবার Shift কী চেপে ধরে Tab কী চাপলে কারসার বামের ট্যাবগুলোতে আসতে থাকে।
Backspace Key :

Delete Key :
Keyboard এর Delete লেখা চিহ্নিত কীকে বলে Delete Key . কারসর অবস্থিত অক্ষর মুাছার জণ্য এই কী চাপতে হয়। উলেখ্য যে, Numeric Keypad এর মধ্যে Del লেখা চিহ্নিত কী কে সম্পূর্ণ উচ্চারণে বলে Delete Key. Numlock off অবস্থায় এই কী দ্বারাও উপরোক্ত সুবিধা অর্জন করা যায়।
Arrow Key : Keyboard Gi Spacebar এর ডানে অবস্থিত Arrow চিহ্নিত চারটি কী যাথাক্রমে -
**
Up Arrow কী **
Down Arrow কী
**
Right Arrow কী * Left Arrow কী
সুবিধামত স্থানে কারসর স্থাপনে Arrow
Key সমূহ সাহায্য করে। যেমন t Up Arrow কী চাপলে কারসর উপরের লাইনে যাবে।
Print Screen Key :
ছাপানোর কমান্ড ব্যতীত সরাসরি স্ক্রীন থেকে কোন কিছু প্রিন্ট করার জন্য এই কী তে চাপ দিতে হয়। তবে প্রতিবার পিন্ট হয় প্রতি স্ক্রীনে যতটুকু Display করে ততটুকু। অনেকটা ক্যামেরার মতো স্ক্রিনের একটি ছবি তুলতে পারে। আংশিক বা পূর্ণ ছবি নেওয়া সম্ভব।
Pause Key:
কোন কিছু অনবরত Display না করে থেমে থেমে Display করানোর জন্য এই কী তে চাপ দিতে হয়। যেমনঃ ক্যাসেট প্লেয়ারে প্লে সামায়িক ভাবে off করাতে উহার pause লেখা button
যেমন সুবিধা দেয়, এক্ষেত্রে ঠিক একই ধরণের সহায়তা করে থাকে। তবে একবার Pause কী তে চাপ দিয়ে আবার Run করাতে Enter অথবা অন্য কোন Key Press করতে হয়।
Home Key :
Home লেখা চিহ্নিত Key
বিভিন্ন প্রোগ্রামের কমান্ড প্রয়োগে সহায়ক Key হিসাবে কাজ করে। যেমন: এম এস ওয়াডে© Ctrl+Home
কমান্ড দিলে ডকুমেন্টের প্রথমে কারসর গমন করে।
End Key :
End লেখা চিহ্নিত Key
চাপলে কারসর তাৎক্ষণিকভাবে অবস্থান নেয় লাইনের শেষে। এম এস ওয়াডে© Ctrl+End কমান্ড দিলে ডকুমেন্টের শেষে কারসর গমন করে।
Page Up Key: Page
Up লেখা চিহ্নিত Key চাপলে কারসর তাৎক্ষনিক ভাবে অবস্থান নেয় নির্দিষ্ট পৃষ্টার উপরে।
Page Down Key: Page
Down লেখা চিহ্নিত Key চাপলে কারসর তাৎক্ষনিক ভাবে অবস্থান নেয় পরবর্তী পৃষ্ঠায়।
Spacebar Key :
Keyboard
এর সর্ব নীচের লাইনে অবস্থিত বেশ লম্বাকৃতির Key কে বলে Spacebar শব্দ তেকে শব্দের মধ্যে ব্যবধান সৃষ্টিতে প্রতিবার এই কী চাপতে হয় । কোন নিদিষ্ট অঞ্চলে কারসর স্থাপন করে লেখা আরম্ব করতে স্পেসবার চেপে চেপে সেই অঞ্চলে কারসর পৌছাতে হয়। কারসারক যদি কলমের নীবের সাথে তুলনা করা হয় তাহলে স্পেসবার হয় আ্গংুল।
Numeric Keypad:
Keyboard
এর ডানে সতেরোটি কী নিয়ে গঠিত Numeric Keypad. এই Key সমূহের মধ্যে Num Lock লেখা চিহ্নিত Key এই Keypad
এর সুইচ হিসেবে কাজ করে। Num Lock কী on অবস্থায় কেবলমাত্র এই কী প্যাড এর
Numeric Key
ব্যবহারের সুযোগ অর্জিত হয়। Num Lock Key অফ অবস্থায় কাজ করে Numeric Key কী সমূহ বাদে বাকী সকল কী কাজ করে। . আর Num Lock off করেও Numeric Key সমূহ ব্যবহার করতে হলে Shift কী এর সহয়তা নিতে হয়। এই Keypad এর Numeric Key বর্গকৃতিতে অবস্থান করায় দ্রæত এন্ট্রি করার কাজ সহজ হয়। তাছাড়াও ব্যবহার করা যায় Arrow Key সমূহ। এই কীপ্যাডের এ্যারো সমূহ ব্যবহারের সময় শিফট কী এর সহযোগীতা নিতে হয়। যেমন : Num
Lock কী on
অবস্থায় Shift চেপে ধরে Arrow Key ব্যবহার করতে হয়। Numeric ডেটা দ্রæত এন্ট্রির সহায়ক বলে এই কী সমূহ সমষ্টিকে বলা হয় Numeric Keypad.
====================প্রশ্নগুলো পড়তেই হবে = ২০টি =====================
২১।ইন্টারনেট ব্যবহারে বর্তমানে শীর্ষ দেশ- -চীন
২২। IC চিপ দিয়ে তৈরী প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার- -Intel 4004
২৩।কত সালে প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক চালু হয়? -১৯৭৯ সালে
২৪।কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার? -৪ প্রকার
২৫।চ্যাট (Chat) অর্থকি? -খোশ গল্প করা
২৬।বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সার্ভিস কবে থেকে চালু হয়?
-১৯৯৬ সালের ৪ জুন ।
২৭।কম্পিউটারের এই ‘#’ চিহ্নকে কি বলে? উত্তর: – হ্যাসচিহ্ন
২৮।ওয়েব অর্থ কি?-–জাল
২৯।মাইক্রো শব্দের অর্থ কি? –ক্ষুদ্রাকার
৩০।অসংখ্য কম্পিউটারের সমন্বয়ে গঠিত বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কে কি বলা হয়?
–ইন্টারনেট
৩১।কম্পিউটারের ব্যবহার নয় কোনটি? – স্বপ্নদেখা
৩২।মাউস ক্লিক বলতে কি বুঝায়?
– মাউসের বোতামে চাপা
৩৩।কম্পিউটার শব্দের উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে? – Compute
৩৪।কম্পিউটারে কয় ধরনের ড্রাইভ থাকে? – ৩ ধরনের
৩৫।পাওয়ার-পয়েন্ট ফাইলকে বলা হয়- -প্রেজেনটেশন
৩৬।কোনটি ডাটা সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের ব্যবহৃত হয়। -পেন ড্রাইভ
৩৭।নিচের কোনটি বাংলা লেখার সফটওয়্যার? –বিজয়
৩৮।তথ্য প্রযুক্তির শাখা নয় কোনটি? – ডাকবিভাগ
৩৯।অপারেটিং সিষ্টেম হচ্ছে - মানুষের মস্তিষ্কের বুদ্ধি।
৪০। Find
কমান্ড থাকে কোন মেনুতে? – Home > Editing > Find
=============================প্রাকটিক্যাল==2wU ============================
(১) সিভি ফাইনাল তৈরি ।
(১) সিভি ফাইনাল তৈরি ।
No comments:
Post a Comment