ক্লাশ - ০৫
হার্ডওয়্যার:
কম্পিউটারের সংগে সংযুক্ত সকল যন্ত্রাংশ সমূহকে হার্ডওয়্যার বলে। যেমন: কীবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার , মনিটর ইত্যাদি| তারমানে যেসকল যন্ত্রাংশ ছুয়ে দেখা যায় সেগুলোকে হার্ডওয়্যার বলে।
সফট্ওয়্যার:
কোন সমস্যা সমাধানের জন্য কম্পিউটারের ভাষায় যে সারিবদ্ধ সুশৃঙ্খল নির্দেশ দেওয়া হয় তাকে সাধারণ অর্থে প্রোগ্রাম বা সফট্ওয়্যার বলা হয়।
যেমনঃ মাইক্রোসফট অফিস, এডবি ফটোশপ ইত্যাদি।
সফট্ওয়্যারের শ্রেণী বিভাগ:
কম্পিউটার সফট্ওয়্যার প্রধানত দুই প্রকার। যথা-
১। সিষ্টেম সফট্ওয়্যার
২। এ্যাপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার
এ্যাপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার আবার বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যথা-
১। কাষ্টমাইজড্ সফট্ওয়্যার
২। মাল্টিমিডিয়া সফট্ওয়্যার
৩। গ্রাফিক্যাল সফট্ওয়্যার
৪। ইন্টারনেট বেজড্ সফট্ওয়্যার ইত্যাদি।
সিষ্টেম সফট্ওয়্যার ঃ
কম্পিউটার পরিচালনা ও নিয়ন্ত্র করার জন্য কতকগুলো প্রোগ্রামের সমষ্টিকে সিষ্টেম সফট্ওয়্যার বলে। অপারেটিং সিষ্টেম হচ্ছে সিষ্টেম সফট্ওয়্যারের একটি অন্যতম অংশ।
যেমন: উইন্ডোজ, ডজ, লিনাক্স, ইউনিক্স ইত্যাদি ।
এ্যাপ্লিকেশন সফট্ওয়্যারঃ
যে সফট্ওয়্যার ব্যবহারকারীর ব্যবহারিক কাজের নিমিত্তে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরী করা হয় তাকে এ্যাপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার বলে। যেমন ঃ এম এস ওয়ার্ড, এম এস এক্সেল ইত্যাদি।
কম্পিউটারের সংগে সংযুক্ত সকল যন্ত্রাংশ সমূহকে হার্ডওয়্যার বলে। যেমন: কীবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার , মনিটর ইত্যাদি| তারমানে যেসকল যন্ত্রাংশ ছুয়ে দেখা যায় সেগুলোকে হার্ডওয়্যার বলে।
সফট্ওয়্যার:
কোন সমস্যা সমাধানের জন্য কম্পিউটারের ভাষায় যে সারিবদ্ধ সুশৃঙ্খল নির্দেশ দেওয়া হয় তাকে সাধারণ অর্থে প্রোগ্রাম বা সফট্ওয়্যার বলা হয়।
যেমনঃ মাইক্রোসফট অফিস, এডবি ফটোশপ ইত্যাদি।
সফট্ওয়্যারের শ্রেণী বিভাগ:
কম্পিউটার সফট্ওয়্যার প্রধানত দুই প্রকার। যথা-
১। সিষ্টেম সফট্ওয়্যার
২। এ্যাপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার
এ্যাপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার আবার বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যথা-
১। কাষ্টমাইজড্ সফট্ওয়্যার
২। মাল্টিমিডিয়া সফট্ওয়্যার
৩। গ্রাফিক্যাল সফট্ওয়্যার
৪। ইন্টারনেট বেজড্ সফট্ওয়্যার ইত্যাদি।
সিষ্টেম সফট্ওয়্যার ঃ
কম্পিউটার পরিচালনা ও নিয়ন্ত্র করার জন্য কতকগুলো প্রোগ্রামের সমষ্টিকে সিষ্টেম সফট্ওয়্যার বলে। অপারেটিং সিষ্টেম হচ্ছে সিষ্টেম সফট্ওয়্যারের একটি অন্যতম অংশ।
যেমন: উইন্ডোজ, ডজ, লিনাক্স, ইউনিক্স ইত্যাদি ।
এ্যাপ্লিকেশন সফট্ওয়্যারঃ
যে সফট্ওয়্যার ব্যবহারকারীর ব্যবহারিক কাজের নিমিত্তে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরী করা হয় তাকে এ্যাপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার বলে। যেমন ঃ এম এস ওয়ার্ড, এম এস এক্সেল ইত্যাদি।
কাষ্টমাইজড্ সফট্ওয়্যারঃ
ব্যবহারকারীর চাহিদা মোতাবেক যে সফট্ওয়্যার তৈরী করা হয় তাকে কাষ্টমাইজড্ সফট্ওয়্যার বলে। যেমন- বিভিন্ন ব্যাংকিং সফটওয়্যার, রেলওয়ের সফট্ওয়্যার ইত্যাদি উলেখযোগ্য।
মাল্টিমিডিয়া সফট্ওয়্যার:
যে সফটওয়্যারের মাধ্যমে অডিও ও ভিডিও গান শুনতে ও দেখতে পাই তা হলো মাল্টিমিডিয়া সফট্ওয়্যার। যেমন- Jet Audio, Superdecoder, Winamp ইত্যাদি|
ব্যবহারকারীর চাহিদা মোতাবেক যে সফট্ওয়্যার তৈরী করা হয় তাকে কাষ্টমাইজড্ সফট্ওয়্যার বলে। যেমন- বিভিন্ন ব্যাংকিং সফটওয়্যার, রেলওয়ের সফট্ওয়্যার ইত্যাদি উলেখযোগ্য।
মাল্টিমিডিয়া সফট্ওয়্যার:
যে সফটওয়্যারের মাধ্যমে অডিও ও ভিডিও গান শুনতে ও দেখতে পাই তা হলো মাল্টিমিডিয়া সফট্ওয়্যার। যেমন- Jet Audio, Superdecoder, Winamp ইত্যাদি|
গ্রাফিক্যাল সফট্ওয়্যার ঃ
যে সফট্ওয়্যার গ্রাফিক্স এর কাজ করতে সাহায্য করে তাকে গ্রাফিক্যাল সফট্ওয়্যার বলে। যেমন- Photoshop, Illustrator ইত্যাদি|
যে সফট্ওয়্যার গ্রাফিক্স এর কাজ করতে সাহায্য করে তাকে গ্রাফিক্যাল সফট্ওয়্যার বলে। যেমন- Photoshop, Illustrator ইত্যাদি|
ইন্টারনেট সফট্ওয়্যার
যে সফট্ওয়্যারের সাহায্যে ইন্টারনেটের কাজ করা হয় তাকে ইন্টারনেট বেজড্ সফট্ওয়্যার বলে। যেমন- Internet
Explorer, Mozila Firefox ইত্যাদি|
সার্চ ইঞ্জিন:
যে সফট্ওয়্যার ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন তথ্য খুজে পেতে সহায়তা করে থাকে তাকে সার্চ ইঞ্জিন বলে। যেমন- Google, Yahoo ইত্যাদি|
যে সফট্ওয়্যার ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন তথ্য খুজে পেতে সহায়তা করে থাকে তাকে সার্চ ইঞ্জিন বলে। যেমন- Google, Yahoo ইত্যাদি|
কম্পিউটার ভাইরাস:
কম্পিউটার ভাইরাস হচ্ছে এক ধরনের প্রোগ্রাম যা কম্পিউটারের বিভিন্ন সফট্ওয়্যার ও হার্ডওয়্যারের ক্ষতি সাধন করে থাকে। যেমন - CIH Virus, Ghost
Virus ইত্যাদি|
এন্টি-ভাইরাস:
কম্পিউটারের ভাইরাস কে নিষ্ক্রিয় করার জন্য যে সফট্ওয়্যার ব্যবহার করা হয় তাকে এন্টি-ভাইরাস সফট্ওয়্যার বলে। যেমন - Norton
Anti-virus, Pc-cillin Aniti-virus, SVG ইত্যাদি|
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক:
দুই বা ততোধিক কম্পিউটার কেবলের মাধ্যমে বা অন্য কোন মিডিয়ার মাধ্যমে পরষ্পর আন্তসংযুক্ত করে প্রোগ্রাম, হার্ডওয়্যার সেয়ার করে ব্যবহার করাকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বলে।
কম্পিউটার নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ:
ভৌগলিক এরিয়ার উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ৩ প্রকার-
কম্পিউটার নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ:
ভৌগলিক এরিয়ার উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ৩ প্রকার-
1| LAN (Local Area Network)
2| MAN (Metropolitan Area Network)
3| WAN (Wide Area Network)
ফার্মওয়্যার ঃ
কম্পিউটারের রম চিপে সংরক্ষিত প্রোগ্রামকে ফার্মওয়্যার বলে। ইহাকে(BIOS) বলা হয়ে থাকে।
ফার্মওয়্যার ঃ
কম্পিউটারের রম চিপে সংরক্ষিত প্রোগ্রামকে ফার্মওয়্যার বলে। ইহাকে(BIOS) বলা হয়ে থাকে।
৮১। কম্পিউটারে ব্যবহৃত প্রোগ্রাম সমষ্টিকে কি বলে? - সফটওয়্যার
৮২। কম্পিউটারের কাজের গতি কি দ্বারা প্রকাশ করা হয়? -ন্যানোসেকেন্ড
৮৩। কোনটি ছাড়া হার্ডওয়্যার কাজ করেনা? -সফ্টওয়্যার
৮৪। কোন কাজ করার জন্য কম্পিউটারকে কি প্রদান করতে হয়? -তথ্য বা ডাটা
৮৫। কম্পিউটার কিভাবে তথ্য প্রক্রিয়ার কাজ করে? -নির্দেশ অনুযায়ী
৮৬। কম্পিউটার যন্ত্র কোন ভাষা বোঝে? -নিজস্ব ভাষা
৮৭। কম্পিউটারের আউটপুট যন্ত্র নয় কোনটি?
-স্ক্যানার
৮৮। সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার হলো-
-সুপার কম্পিউটার
৮৯। কম্পিউটার কার নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করে?
-মানুষের
৯০। শুরম্নতে কম্পিউটার দিয়ে কোন কাজটি করানো হত? -গণনার
৯১। সফ্টওয়্যার শিল্পে বর্তমানে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কোনদেশ? – ভারত
৯২। ইন্টারনেটের একাউন্ট গ্রহণ কারীদের কি বলে?
-নেটিজেন
৯৩। ইন্টারনেটের উদ্ভব হয় কোন দেশে।–যুক্তরাষ্ট্রে
৯৪। বর্তমান যোগাযোগের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম কোনটি? -ইন্টারনেট
৯৫। Ok
এবং Cancel অথবা Close
বোতাম কোথায় থাকে?
-ডায়ালগ বক্সে।
৯৬। কোন মেনুতে প্রিন্ট কমান্ড থাকে?- File
৯৭। File,
Edit, Help, View ইত্যাদি শব্দ গুলো কোথায় লেখা থাকে?-মেনুবারে
৯৮। ফাইল সেফ করার জন্য কোন মেুনর প্রয়োজন?
-ফাইল মেনুর
৯৯। ইংরেজী বড় হাতের অক্ষর টাইপ করতে কোন বোতাম প্রয়োজন? -CapsLock
১০০। F1
থেকে F12 পর্যন্তকী-গুলোকে এক সাথে বলা হয়
-ফাংশনকী?
No comments:
Post a Comment