Friday, August 24, 2018

Class - 06 (উইন্ডোজ)

ক্লাশ - ০৬

৬.১ উইন্ডোজ কী: 

উইন্ডোজ একটি চিত্র ভিত্তিক অপারেটিং সিষ্টেম। এই অপারেটিং সিষ্টেমে আইকন এর উপর ক্লিক করে কাজ করা যায়। যার ফলে এই অপারেটিং সিষ্টেম কম্পিউটার ব্যবহারকারীর নিকট অধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । একজন সাধারণ ইউজারও আইকনের চিত্র দেখে সহজে কাজ করতে পারে।



৬.২ উইন্ডোজ চাল ু করার নিয়ম ঃ

কম্পিউটারের সব কানেকশন ঠিক করে সিষ্টেম ইউনিট এর পাওয়ার সুইচ চাপ দিতে হবে। তাহলেই উইন্ডোজ চালু হবে।



৬.৩ উইন্ডোজ অপারেটিং সিষ্টেমে কি কি কাজ করা সম্ভব ঃ

ব উইন্ডোজ ফাইল বা ফোল্ডার তৈরী করা এবং সেগুলো মুছা যায়।

ব উইন্ডোজ স্ক্রিন পরিবর্তন করা যায়।

ব উইন্ডোজে গেমস খেলা, গানশুনা  ও সিডি দেখা যায়।

ব হার্ডডিস্ক বা অন্য কোন ডিস্কের তথ্য মুছা, ফাইল বা ফোল্ডার স্থানান্তরিত করা, হার্ডডিস্ক রিপেয়ার করা, হার্ডডিস্কে রক্ষিত তথ্যগুলো কমান্ডের মাধ্যমে সাজানো ইত্যাদি কাজ করা যায়।

ব উইন্ডোজে ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর কাজ করা যায়।

ব উইন্ডোজের মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযুক্ত বিশ্বের যেকোন কম্পিউটারে তথ্য প্রেরণ করতে পারি এবং যে কোন স্থান থেকে তথ্য পেতে পারি।

৬.৪ উইন্ডোজের বিভিন্ন অংশের বর্ণনা ঃ



ফোল্ডার - ফোল্ডারের মধ্যে ফাইল রাখা হয়। তাছাড়াও ফোল্ডারের মধ্যে ফোল্ডারও রাখা যায় একে সাব-ফোল্ডার বলে।



ফাইল - ফাইলের মধ্যে তথ্য সংরক্ষন করা হয়।




মাই কম্পিউটার (My Computer) -  মাই কম্পিউটার আইকন ক্লিক করলে কম্পিউটারের রক্ষিত ড্রাইভগুলো প্রদর্শিত হবে। প্রদর্শিত ড্রাইভে ক্লিক করে উহার মধ্যেকার ফাইল ও ফোল্ডারগুলো দেখা যাবে।



মাই ডকুমেন্ট (My Document) -  এই ফোল্ডারে ক্লিক করলে বিভিন্ন প্রোগ্রামে সেভ করা ফাইলগুলো দেখা যাবে। আমরা সাধারণত কোন প্রোগ্রামে কাজ করার পর সেভ করলে মাই ডকুমেন্টে সেভ হয়ে থাকে।

রিসাইকেল বিন (Recycle Bin) -  কোন ফাইল বা ফোল্ডার ডিলেট করলে রিসাইকেল বিন এ চলে যায়। আবার প্রয়োজনীয় কোন ফাইল রিসাইকেল বিন হতে রিষ্টোর করে পূর্বের ন্যায় ব্যবহার উপযোগী করা যায়। পরবর্তীতে ফাইল ও ফোল্ডারগুলো স্থায়ীভাবে রিসাইকেল বিন থেকে মুছাও যায়।

স্টার্ট বাটন (Start Button) tএই বাটনের সাহায্যে যে কোন প্রোগ্রামে যাওয়া যায়। তাছাড়াও এই বাটনের মাধ্যমে কম্পিউটার বন্ধ করা যায়।


টাস্কবার  ঃ কোন প্রোগ্রাম/ফাইল/ফোল্ডার ওপেন করলে ঐ প্রোগ্রামের নাম টাস্কবার স্ক্রিনে দেখা যায়। এক বা একাধিক প্রোগ্রামে কাজ করলে টাস্কবারে দেখা যাবে। এক্ষেত্রে টাস্কবারে অবস্থিত যে কোন প্রোগ্রামে ক্লিক করলে সেই প্রোগ্রাম রান হবে।

ডেস্কটপ ঃ মনিটরের ব্যাকগ্রাউন্ড এরিয়াই হলো ডেস্কটপ স্ক্রিন।

উইন্ডো ঃ উইন্ডো একটি আয়তক্ষেত্র যা স্ক্রীনের উপরে থেকে তথ্য প্রদর্শন করে।



৬.৫ মাউসের ব্যবহার ঃ

মাউসের সাহায্যে ক্লিক করে কোন প্রোগ্রাম রান করানো যায়। মাউসের ডানে ও বামে মোট দুইটি বাটন থাকে। মাউসের বাম বাটনকে অ্যাকশন বাটন বলা হয়। ইহা কোন ফাইল/ফোল্ডার/ড্রাইভ এ ক্লিক করে রান করানো যায়। মাউসের ডান বাটনকে বিশেষ ধরনের বাটন বা প্রোগ্রাম বাটন বলা হয়। ফাইল/ফ্ল্ডোার/ড্রাইভ এর উপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে কতকগুলো প্রোগ্রাম অপশন দেখা যায়। কোন কোন মাউসের মাঝখানে একটি স্ক্রল বাটন রয়েছে। ইহার সাহায্যে স্ক্রীন উঠা নামা করানো যায়।



ক্লিক ঃ ক্লিক বলতে সাধারণত মাউসের বাটনে হালকাভাবে চাপ দেয়া বুঝায়। ক্লিক করে ফাইল/ফোল্ডার সিলেক্ট করা যায়।



ডাবল ক্লিক ঃ ডাবল ক্লিক করে ফাইল/ফোল্ডার ওপেন করা যায়।



ড্রাগ ঃ কোন ফাইল/ফোল্ডার চেপে ধরে স্থানান্তর করাকে ড্রাগ বলে




১০১কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজে কোন পদ্ধতি ব্যবহার হয় না? -দশমিক
১০২চন্দ্রাবতী হলো- -বাংলা ফন্টের নাম
১০৩কোনটি চিত্র ভিত্তিক ডাটাবেজ প্রোগ্রাম?-এক্সেল
১০৪ডাটাবেজ অর্থ হলতথ্য বিন্যাস
১০৫বিজয় কীবোর্ড ব্যবহার করার জন্য কী টাইপ করতে হয়? -Ctrl+Alt+B
১০৬কম্পিউটার মাউস কে তৈরী করেন? -উইলিয়াম ইংলিস
১০৭WWW এর জনক কে? -টিম বার্নসলি
১০৮কম্পিউটারের ভাষা কি প্রকৃতির হয়? -ডিজিটাল
১০৯কার্সর (Cursor) কি? -আলোক রেখা
১১০উইন্ডোজ আসলে কিসের মতো?-খোলা জানালা
১১১অক্ষর কাটা বা মোছার জন্য কোন কমান্ড ব্যবহার করা হয়? –ডিলিট বা ব্যাকস্পেস
১১২কোন বিজ্ঞানী কম্পিউটার ভাইরাস নাম করণ করেন? -ফ্রেডকোহেন
১১৩ডেটাফাইল সমুহ আক্রমণ করে কোন ভাইরাস? -ম্যাক্রোভাইরাস
১১৪মাউসকে ঝুলিয়ে ধরনের কিসের মতো দেখায়? -ইদুরের মত
১১৫ফাইল সেভ করার জন্য কোন মেনুর প্রয়োয়ন? -ফাইল মেনু
১১৬কম্পিউটার ভুল ফলাফল প্রদর্শন করলে বুঝতে হবে- -ডাটা ইনপুট করায় ভুল হয়েছে।
১১৭ইনপুট ডিভাইস কোনটি? –কিবোর্ড
১১৮আউটপুট ডিভাইস কোনটি? –মনিটর
১১৯সিপিইউ এর অংশ নয় কোনটি? -মেমোরি
১২০কম্পিউটারের স্মৃতি কত প্রকার।

No comments:

Post a Comment