ক্লাশ - ০৬
৬.১ উইন্ডোজ কী:
উইন্ডোজ একটি চিত্র ভিত্তিক অপারেটিং সিষ্টেম। এই অপারেটিং সিষ্টেমে আইকন এর উপর ক্লিক করে কাজ করা যায়। যার ফলে এই অপারেটিং সিষ্টেম কম্পিউটার ব্যবহারকারীর নিকট অধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । একজন সাধারণ ইউজারও আইকনের চিত্র দেখে সহজে কাজ করতে পারে।
৬.২ উইন্ডোজ চাল ু করার নিয়ম ঃ
কম্পিউটারের সব কানেকশন ঠিক করে সিষ্টেম ইউনিট এর পাওয়ার সুইচ চাপ দিতে হবে। তাহলেই উইন্ডোজ চালু হবে।
৬.৩ উইন্ডোজ অপারেটিং সিষ্টেমে কি কি কাজ করা সম্ভব ঃ
ব উইন্ডোজ ফাইল বা ফোল্ডার তৈরী করা এবং সেগুলো মুছা যায়।
ব উইন্ডোজ স্ক্রিন পরিবর্তন করা যায়।
ব উইন্ডোজে গেমস খেলা, গানশুনা ও সিডি দেখা যায়।
ব হার্ডডিস্ক বা অন্য কোন ডিস্কের তথ্য মুছা, ফাইল বা ফোল্ডার স্থানান্তরিত করা, হার্ডডিস্ক রিপেয়ার করা, হার্ডডিস্কে রক্ষিত তথ্যগুলো কমান্ডের মাধ্যমে সাজানো ইত্যাদি কাজ করা যায়।
ব উইন্ডোজে ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর কাজ করা যায়।
ব উইন্ডোজের মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযুক্ত বিশ্বের যেকোন কম্পিউটারে তথ্য প্রেরণ করতে পারি এবং যে কোন স্থান থেকে তথ্য পেতে পারি।
৬.৪ উইন্ডোজের বিভিন্ন অংশের বর্ণনা ঃ
ফোল্ডার - ফোল্ডারের মধ্যে ফাইল রাখা হয়। তাছাড়াও ফোল্ডারের মধ্যে ফোল্ডারও রাখা যায় একে সাব-ফোল্ডার বলে।
ফাইল - ফাইলের মধ্যে তথ্য সংরক্ষন করা হয়।
ফোল্ডার - ফোল্ডারের মধ্যে ফাইল রাখা হয়। তাছাড়াও ফোল্ডারের মধ্যে ফোল্ডারও রাখা যায় একে সাব-ফোল্ডার বলে।
ফাইল - ফাইলের মধ্যে তথ্য সংরক্ষন করা হয়।
মাই কম্পিউটার (My
Computer) - মাই কম্পিউটার আইকন ক্লিক করলে কম্পিউটারের রক্ষিত ড্রাইভগুলো প্রদর্শিত হবে। প্রদর্শিত ড্রাইভে ক্লিক করে উহার মধ্যেকার ফাইল ও ফোল্ডারগুলো দেখা যাবে।
মাই ডকুমেন্ট (My Document) -
এই ফোল্ডারে ক্লিক করলে বিভিন্ন প্রোগ্রামে সেভ করা ফাইলগুলো দেখা যাবে। আমরা সাধারণত কোন প্রোগ্রামে কাজ করার পর সেভ করলে মাই ডকুমেন্টে সেভ হয়ে থাকে।
রিসাইকেল বিন (Recycle Bin)
- কোন ফাইল বা ফোল্ডার ডিলেট করলে রিসাইকেল বিন এ চলে যায়। আবার প্রয়োজনীয় কোন ফাইল রিসাইকেল বিন হতে রিষ্টোর করে পূর্বের ন্যায় ব্যবহার উপযোগী করা যায়। পরবর্তীতে ফাইল ও ফোল্ডারগুলো স্থায়ীভাবে রিসাইকেল বিন থেকে মুছাও যায়।

টাস্কবার ঃ কোন প্রোগ্রাম/ফাইল/ফোল্ডার ওপেন করলে ঐ প্রোগ্রামের নাম টাস্কবার স্ক্রিনে দেখা যায়। এক বা একাধিক প্রোগ্রামে কাজ করলে টাস্কবারে দেখা যাবে। এক্ষেত্রে টাস্কবারে অবস্থিত যে কোন প্রোগ্রামে ক্লিক করলে সেই প্রোগ্রাম রান হবে।
ডেস্কটপ ঃ মনিটরের ব্যাকগ্রাউন্ড এরিয়াই হলো ডেস্কটপ স্ক্রিন।
উইন্ডো ঃ উইন্ডো একটি আয়তক্ষেত্র যা স্ক্রীনের উপরে থেকে তথ্য প্রদর্শন করে।
৬.৫ মাউসের ব্যবহার ঃ
মাউসের সাহায্যে ক্লিক করে কোন প্রোগ্রাম রান করানো যায়। মাউসের ডানে ও বামে মোট দুইটি বাটন থাকে। মাউসের বাম বাটনকে অ্যাকশন বাটন বলা হয়। ইহা কোন ফাইল/ফোল্ডার/ড্রাইভ এ ক্লিক করে রান করানো যায়। মাউসের ডান বাটনকে বিশেষ ধরনের বাটন বা প্রোগ্রাম বাটন বলা হয়। ফাইল/ফ্ল্ডোার/ড্রাইভ এর উপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে কতকগুলো প্রোগ্রাম অপশন দেখা যায়। কোন কোন মাউসের মাঝখানে একটি স্ক্রল বাটন রয়েছে। ইহার সাহায্যে স্ক্রীন উঠা নামা করানো যায়।
ক্লিক ঃ ক্লিক বলতে সাধারণত মাউসের বাটনে হালকাভাবে চাপ দেয়া বুঝায়। ক্লিক করে ফাইল/ফোল্ডার সিলেক্ট করা যায়।
ডাবল ক্লিক ঃ ডাবল ক্লিক করে ফাইল/ফোল্ডার ওপেন করা যায়।
ড্রাগ ঃ কোন ফাইল/ফোল্ডার চেপে ধরে স্থানান্তর করাকে ড্রাগ বলে
ডেস্কটপ ঃ মনিটরের ব্যাকগ্রাউন্ড এরিয়াই হলো ডেস্কটপ স্ক্রিন।
উইন্ডো ঃ উইন্ডো একটি আয়তক্ষেত্র যা স্ক্রীনের উপরে থেকে তথ্য প্রদর্শন করে।
৬.৫ মাউসের ব্যবহার ঃ
মাউসের সাহায্যে ক্লিক করে কোন প্রোগ্রাম রান করানো যায়। মাউসের ডানে ও বামে মোট দুইটি বাটন থাকে। মাউসের বাম বাটনকে অ্যাকশন বাটন বলা হয়। ইহা কোন ফাইল/ফোল্ডার/ড্রাইভ এ ক্লিক করে রান করানো যায়। মাউসের ডান বাটনকে বিশেষ ধরনের বাটন বা প্রোগ্রাম বাটন বলা হয়। ফাইল/ফ্ল্ডোার/ড্রাইভ এর উপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে কতকগুলো প্রোগ্রাম অপশন দেখা যায়। কোন কোন মাউসের মাঝখানে একটি স্ক্রল বাটন রয়েছে। ইহার সাহায্যে স্ক্রীন উঠা নামা করানো যায়।
ক্লিক ঃ ক্লিক বলতে সাধারণত মাউসের বাটনে হালকাভাবে চাপ দেয়া বুঝায়। ক্লিক করে ফাইল/ফোল্ডার সিলেক্ট করা যায়।
ডাবল ক্লিক ঃ ডাবল ক্লিক করে ফাইল/ফোল্ডার ওপেন করা যায়।
ড্রাগ ঃ কোন ফাইল/ফোল্ডার চেপে ধরে স্থানান্তর করাকে ড্রাগ বলে
১০১।কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজে কোন পদ্ধতি ব্যবহার হয় না? -দশমিক
১০২।চন্দ্রাবতী হলো- -বাংলা ফন্টের নাম
১০৩।কোনটি চিত্র ভিত্তিক ডাটাবেজ প্রোগ্রাম?-এক্সেল
১০৪।ডাটাবেজ অর্থ হল–তথ্য বিন্যাস
১০৫।বিজয় কীবোর্ড ব্যবহার করার জন্য কী টাইপ করতে হয়? -Ctrl+Alt+B
১০৬।কম্পিউটার মাউস কে তৈরী করেন? -উইলিয়াম ইংলিস
১০৭। WWW
এর জনক কে? -টিম বার্নসলি
১০৮।কম্পিউটারের ভাষা কি প্রকৃতির হয়? -ডিজিটাল
১০৯।কার্সর (Cursor) কি? -আলোক রেখা
১১০।উইন্ডোজ আসলে কিসের মতো?-খোলা জানালা
১১১।অক্ষর কাটা বা মোছার জন্য কোন কমান্ড ব্যবহার করা হয়? –ডিলিট বা ব্যাকস্পেস
১১২।কোন বিজ্ঞানী কম্পিউটার ভাইরাস নাম করণ করেন? -ফ্রেডকোহেন
১১৩।ডেটাফাইল সমুহ আক্রমণ করে কোন ভাইরাস? -ম্যাক্রোভাইরাস
১১৪।মাউসকে ঝুলিয়ে ধরনের কিসের মতো দেখায়? -ইদুরের মত
১১৫।ফাইল সেভ করার জন্য কোন মেনুর প্রয়োয়ন? -ফাইল মেনু
১১৬।কম্পিউটার ভুল ফলাফল প্রদর্শন করলে বুঝতে হবে- -ডাটা ইনপুট করায় ভুল হয়েছে।
১১৭।ইনপুট ডিভাইস কোনটি? –কিবোর্ড
১১৮।আউটপুট ডিভাইস কোনটি? –মনিটর
১১৯।সিপিইউ এর অংশ নয় কোনটি? -মেমোরি
১২০।কম্পিউটারের স্মৃতি কত প্রকার।–২
No comments:
Post a Comment