Class - 38
এক্সেলের কিছু শর্টকাট: মাইক্রোসফট এক্সেলেরও রয়েছে
নানাবিধ শর্টকাট। যেমন বিভিন্ন ওয়ার্কশীটের মাঝে ডান থেকে
বামে সুইচ করতে
চাপুন Ctrl + Page Up আর বাম থেকে
দানে সুইচ করতে
Ctrl + Page Down । নতুন ওয়ার্কশীট যোগ করতে প্রেস
করুন hit Alt + Shift + F1 ।
নির্দিষ্ট সেলে
টাইম ফরম্যাট অ্যাপ্লাই করতে চাপুন Ctrl + Shift + @ আর
ডেট ফরম্যাটের জন্যে
Ctrl + Shift + # ।
:: এক্সেলের
শর্টকাট কি ::
----------------------------------
এমএস এক্সেলে কিছু কিছু বিশেষ নির্দেশের মাধ্যমে দ্রুত কাজ করা সম্ভব। ব্যস্ততার মুহূর্তে সময় বাঁচাতে শর্টকার্ট কি ব্যবহার করা ভালো। নিচে এক্সেলের বিভিন্ন কাজের শর্টকাট কি দেওয়া হলো।
অ্যারো কি: ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে কারসর নাড়াতে।
Ctrl+Arrow : ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে লেখার শেষে কারসর যাবে।
Ctrl+Home : ফিল্ড বা লেখার শুরুতে কারসর।
Ctrl+End : ফিল্ড বা লেখার শেষে কারসর।
Ctrl+Page Up : আগের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Ctrl+Page Down : পরের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Atl+Page Up : ডকুমেন্টের প্রথম কলামে অবস্থান করা।
Atl+Page Down : ডকুমেন্টের শেষ কলামে অবস্থান করা।
Atl+Enter : ফিল্ডে কারসর রেখে দুই ক্লিকের মাধ্যমে পরের লাইন তৈরি করা।
Shift+TAB : পেছনের ফিল্ড থেকে প্রথম ফিল্ডে একেক করে যাওয়া।
Ctrl+1 : ফন্ট, বর্ডার, নম্বর ইত্যাদির পরিবর্তন করা।
Ctrl+2 : ফন্ট বোল্ড করা।
Ctrl+3 : লেখাকে ইটালিক করা।
Ctrl+4 : লেখা আন্ডারলাইন করা।
Ctrl+5 : লেখার মাঝখান বরাবর কাটা দাগ (স্ট্রাইক থ্রু)।
Ctrl+7 : স্ট্যান্ডার্ড টুলবার সরিয়ে দেওয়া।
Ctrl+9 : কারসর যে ফিল্ডে আছে, তা মুছে ফেলা (রো ডিলিট)।
Ctrl+0 : কলাম ডিলিট।
Atl+F1 : ওয়ার্কশিটের সঙ্গে চার্টশিট যুক্ত করা।
Atl+F2 : সেভ অ্যাজ।
Ctrl+F3 : ডিফাইন ডায়ালগ বক্স খোলা।
Ctrl+F4 : ফাইল বন্ধ করা।
Ctrl+F5 : ফাইল নামসহ আদালা উইন্ডো।
Ctrl+F8 : ম্যাক্রো তৈরির জন্য ডায়লগ বক্স খোলা।
Ctrl+F9 : ফাইল মিনিমাইজ করা।
Ctrl+F10 : ফাইল নামসহ আলাদা ইউন্ডো।
Ctrl+F11: ওয়ার্কশিটের সঙ্গে ম্যাকরো শিট যুক্ত করা।
Ctrl+F12 : ওপেন ডায়ালগ বক্স।
===================================================================
----------------------------------
এমএস এক্সেলে কিছু কিছু বিশেষ নির্দেশের মাধ্যমে দ্রুত কাজ করা সম্ভব। ব্যস্ততার মুহূর্তে সময় বাঁচাতে শর্টকার্ট কি ব্যবহার করা ভালো। নিচে এক্সেলের বিভিন্ন কাজের শর্টকাট কি দেওয়া হলো।
অ্যারো কি: ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে কারসর নাড়াতে।
Ctrl+Arrow : ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে লেখার শেষে কারসর যাবে।
Ctrl+Home : ফিল্ড বা লেখার শুরুতে কারসর।
Ctrl+End : ফিল্ড বা লেখার শেষে কারসর।
Ctrl+Page Up : আগের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Ctrl+Page Down : পরের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Atl+Page Up : ডকুমেন্টের প্রথম কলামে অবস্থান করা।
Atl+Page Down : ডকুমেন্টের শেষ কলামে অবস্থান করা।
Atl+Enter : ফিল্ডে কারসর রেখে দুই ক্লিকের মাধ্যমে পরের লাইন তৈরি করা।
Shift+TAB : পেছনের ফিল্ড থেকে প্রথম ফিল্ডে একেক করে যাওয়া।
Ctrl+1 : ফন্ট, বর্ডার, নম্বর ইত্যাদির পরিবর্তন করা।
Ctrl+2 : ফন্ট বোল্ড করা।
Ctrl+3 : লেখাকে ইটালিক করা।
Ctrl+4 : লেখা আন্ডারলাইন করা।
Ctrl+5 : লেখার মাঝখান বরাবর কাটা দাগ (স্ট্রাইক থ্রু)।
Ctrl+7 : স্ট্যান্ডার্ড টুলবার সরিয়ে দেওয়া।
Ctrl+9 : কারসর যে ফিল্ডে আছে, তা মুছে ফেলা (রো ডিলিট)।
Ctrl+0 : কলাম ডিলিট।
Atl+F1 : ওয়ার্কশিটের সঙ্গে চার্টশিট যুক্ত করা।
Atl+F2 : সেভ অ্যাজ।
Ctrl+F3 : ডিফাইন ডায়ালগ বক্স খোলা।
Ctrl+F4 : ফাইল বন্ধ করা।
Ctrl+F5 : ফাইল নামসহ আদালা উইন্ডো।
Ctrl+F8 : ম্যাক্রো তৈরির জন্য ডায়লগ বক্স খোলা।
Ctrl+F9 : ফাইল মিনিমাইজ করা।
Ctrl+F10 : ফাইল নামসহ আলাদা ইউন্ডো।
Ctrl+F11: ওয়ার্কশিটের সঙ্গে ম্যাকরো শিট যুক্ত করা।
Ctrl+F12 : ওপেন ডায়ালগ বক্স।
===================================================================
ওয়ার্ড, এক্সেল,
পাওয়ার পয়েন্ট, অ্যাক্সেস, ফটোশপ,
ইলাস্ট্রেটরের মতো
সব প্রোগ্রামেই আছে
শর্টকাট কি
ব্যবহারের সুবিধা। প্রোগ্রাম চালু
করতে স্টার্ট বাটনে
ক্লিক করে প্রোগ্রামস হয়ে ক্লিক করে
ওপেন করতে হয়।
কিন্তু কি-বোর্ডের মাধ্যেমে শর্টকাট কি তৈরি করে
শুধু একটি কমান্ডেই প্রতিটি প্রোগ্রাম আলাদাভাবে চালু
করা সম্ভব। যেমন:
এমএস ওয়ার্ড ও ফটোশপ শর্টকাট কি দিয়ে খুলেতে
Start থেকে Programs-এ
যান কম্পিউটারে যত
প্রোগ্রামস সেটআপ
আছে, সব প্রোগ্রাম দেখা যাবে। এবার
Microsoft Office Word 2007-এর ওপর
মাউসের ডান বোতাম
ক্লিক করে Properties-এ
যান।এর Shortcut থেকে
Shortcut Key ঘরে None -এর পাশে
ক্লিক করে কি-বোর্ড
থেকে Ctrl চাপ দিলে
Ctrl+Alt+ লেখা দেখা যাবে।
এবার Ctrl+Alt+ লেখার
পাশে এমএস ওয়ার্ড চালু করার জন্য
কি-বোর্ড থেকে
W চাপুন। অর্থাৎ Ctrl+Alt+W পরিণত
হলো শর্টকাটে।Apply করে
Ok করুন। এরপর কি-বোর্ড
থেকে Ctrl+Alt+W চাপলেই
এমএস ওয়ার্ড প্রোগ্রাম চালু হবে এবং
যেকোনো কাজ শুরু
করতে পারবেন। তারপর
একইভাবে স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে
প্রোগ্রামসে গিয়ে
Adobe Photoshop-এ ডান ক্লিক
করে পরবর্তী ডায়লগ
বক্স থেকে যেখানে
Shortcut Key আছে, সেখানে মাউস
ক্লিক করে কি-বোর্ড
থেকে Ctrl চাপ দিলে
Ctrl+Alt+ লেখা দেখা যাবে।
এবার Ctrl+Alt+ লেখার
পাশে অ্যাডোবি ফটোশপ
প্রোগ্রামটি চালু
করার জন্য কি-বোর্ড
থেকে P চাপুন। এরপর
Apply করে Ok করুন। তারপর
কি-বোর্ড থেকে
Ctrl+Alt+P চাপলেই এডোবি ফটোশপ
প্রোগ্রাম চালু
হবে এবং কাজ
শুরু করতে পারবেন। এভাবে অন্যান্য প্রোগ্রামের শর্টকাট তৈরি
করার মাধ্যেমেও কি-বোর্ড
থেকে মুহূর্তেই যেকোনো
প্রোগ্রাম চালু
করতে পারবেন।
এছাড়াও কীবোর্ডের রয়েছে এরকম আরও অনেক শর্টকাট। যেমনঃ
ট্যাব খোলা ও বন্ধ করা: ব্রাউজারে খোলা অনেকগুলো ট্যাবের মধ্যে এক বা
একাধিক ট্যাবের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে গেছে? এক্ষেত্রে একটি সিঙ্গেল ট্যাব
বন্ধ করার জন্যে
কীবোর্ডে চাপুন
Ctrl + W । আর
Ctrl + Shift + W চাপুন পুরো উইন্ডোটিই বন্ধ করে
দিতে চাইলে। ভুলবশত
প্রয়োজনীয় একটি
ট্যাব বন্ধ করে
ফেলেছেন? চিন্তা
নেই, Ctrl + Shift + T প্রেস
করে এ ধরণের
ট্যাবগুলোকে পুনরায়
চালু করতে পারবেন। আর নতুন ট্যাব
খোলার জন্যে Ctrl + T চাপলেই
হবে।
ওয়ার্ডে ফন্টের আকার বাড়াতে বা কমাতে: মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো
কোনো ফাইলের কাজের
ক্ষেত্রে প্রায়ই
বিভিন্ন স্থানে
বিভিন্ন আকারের
ফন্ট ব্যবহার করতে
হয়। বারবার মাউস
দিয়ে এ কাজটি
করা বিরক্তিকর। কীবোর্ডে অতি সহজে এ
কাজটি করার জন্যে
প্রথমে আপনাকে ফন্ট
সাইজ অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে। এরপর
ফন্টের আকার বড়
করতে চাপুন Ctrl + ] আর
ছোট করতে Ctrl + [ ।
বিভিন্ন উইন্ডোতে সুইচ করতে: অনেক
সময় কাজের স্বার্থে একইসাথে কয়েকটি
উইন্ডো খোলা রাখতে
হয় এবং প্রয়োজনমত একটি থেকে আরেকটিতে সুইচ করতে হয়।
এসব ক্ষেত্রেও বারবার
মাউস ব্যবহার না
করে কীবোর্ডের বাটন
ব্যবহার করে
খুব সহজে কাজ
করা যায়। মাইক্রোসফট উইন্ডোওসের যে
কোনো ভার্সনের বিভিন্ন উইন্ডোতে বা
প্রোগ্রামে সুইচ
করার জন্যে প্রেস
করুন Alt + Tab অথবা Windows key + Tab এর মধ্যে যে
কোনো একটি। তবে
অপেক্ষাকৃত ভালো
ভিউ পাবার জন্যে
Windows key + Tab শর্টকাটটি ব্যবহার করাই
উত্তম।
পাশাপাশি একাধিক উইন্ডো খুলতে: গবেষণাধর্মী কাজে অনেক সময়ই
ওয়ার্ড এবং ওয়েব
ব্রাউজারের মাঝে
সমন্বয় সাধন করে
কাজ করতে হয়।
এক্ষেত্রে ওয়ার্ডের ফাইলটি এবং ওয়েব
ব্রাউজার উইন্ডোটি পাশাপাশি খোলা
থাকলে কাজ করতে
অনেক সুবিধা হয়।
এই সুবিধা পেতে
হলে প্রথমে ওয়ার্ড
ডকুমেন্টটি ওপেন
করুন, Windows + Left arrow key চাপুন।
এবার ব্রাউজারটি ওপেন
করুন এবং Windows + Right
arrow key প্রেস করুন; আপনার
ওয়ার্ড ডকুমেন্টের ডানপাশে পেয়ে যাবেন ব্রাউজার উইন্ডোটি।
তথ্য ডিলিট, স্থানান্তর করতে: কোনো
তথ্য ডিলিট করার
জন্যে Del চাপাই যথেষ্ট। তবে এক্ষেত্রে ফাইল
কিংবা ফোল্ডারটি ডিলিট
হয়ে জমা হবে
রিসাইকেল বিনে।
অপ্রয়োজনীয় তথ্যকে
একবারেই কম্পিউটার ছাড়া করতে Shift + Del চাপতে
হবে। যেকোনো কিছুকে
কপি বা কাট
করার জন্যে সেটি
সিলেক্ট করে
প্রেস করুন যথাক্রমে Ctrl + C বা Ctrl
+ X এবং সেটি
প্রয়োজনীয় স্থানে
পেস্ট করতে Ctrl+ V ।
স্ক্রিনশট সংগ্রহে: স্ক্রিনশট ক্যাপচার করার ব্যাপারটি সম্পূর্ণভাবেই কীবোর্ডের উপর
নির্ভরশীল। কোনো
ডকুমেন্টের স্ক্রিনশট নেয়ার
জন্যে ডেস্কটপ ব্যবহারকারীদের চাপতে হবে
Print Screen button (pssssst… Scroll Lock key এর বামে
অবস্থিত)।
আর ল্যাপটপের ক্ষেত্রে Function (Fn) + Print Screen এই
পদ্ধতি অনুসরণ করতে
হবে।
শব্দ গণনায়: প্রোজেক্টের রিপোর্ট কিংবা
থিসিস পেপার ইত্যাদি তৈরির সময় বারবারই খেয়াল রাখতে হয়
শব্দসংখ্যার দিকে।
বারবার টুলবারে গিয়ে শব্দসংখ্যা গণনার
অপশন ব্যবহার করার
ঝামেলা এড়াতে পুরো
টেক্সটটি সিলেক্ট করে চাপুন Alt + T + W ।
একইসাথে শব্দসংখ্যা জানার পাশাপাশি জানতে
পারবেন অনুচ্ছেদ, বর্ণ,
পৃষ্ঠা ইত্যাদির সংখ্যাও।
ওয়ার্ডে টেক্সট সিলেক্ট করা: মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে টেক্সট
সিলেক্ট করার
ক্ষেত্রে বারবার
মাউস ব্যবহার করাটা
খুবই বিরক্তিকর। কীবোর্ডের মজার কিছু শর্টকাট জানা থাকলে এ
সমস্যা থেকেও মুক্তি
পাওয়া সম্ভব। যেকোনো
লাইনের প্রয়োজনীয় অংশে
মাউসের কারসর স্থাপন
করে প্রেস করুন
Shift + Windows key; এরপর কারসরটি যেখানে
স্থাপন করবেন ততটুকু
স্থান সিলেক্ট হয়ে
যাবে। টেক্সটের শুরু
থেকে প্রয়োজনীয় অংশ
পর্যন্ত সিলেক্ট করতে কারসরটি স্থাপন
করে চাপুন Ctrl + Shift + Up
arrow key । একইভাবে শেষ
থেকে প্রয়োজনীয় অংশ
পর্যন্ত সিলেক্ট করতে হলে চাপুন
Ctrl + Shift + Down arrow key । পুরো
টেক্সটটি একবারে
সিলেক্ট করতে
চাইলে প্রেস করুন
Ctrl + A ।
=====================================================
Mb—Megabit
MB—Megabyte
MBR—Master
Boot Record
MDI—Multiple
Document Interface
MHz—Megahertz
MIDI—Musical
Instrument Digital Interface
MMU—Memory
Management Unit
MMX—Multi-Media
Extensions
MNG—Multiple-image
Network Graphics
MPEG—Motion
Pictures Experts Group
No comments:
Post a Comment