Wednesday, January 20, 2021

Class-17 (Mailings Menu)

মাল্টিমিডিয়া ট্রেনিং একাডেমী, ঝিনাইদহ

Class - 17




Class-NoTopicsClass MaterialTypingHome Work
Day-171. Create Ribbon
2. Start Mail Merge Ribbon
3. Write & Insert Fields Ribbon
4. Preview Ribbon
5. Finish Ribbon




Spelling and Grammar এর ব্যবহার

MS Word লেখার সময় কোন ওয়ার্ড ভুল হলে সেই ভুল ওয়ার্ড এর নিচে লাল দাগ দেখায়। ভুল ওয়ার্ড গুলোকে সংশোধন করার জন্য Spelling & Grammar ব্যবহার করে ওয়ার্ডকে সংশোধন করা যায়। আসুন আজ আমরা জানবো কিভাবে ভুল ওয়ার্ড সংশোধন করার জন্য Spelling & Grammar ব্যবহার করতে হয়।

আমরা বেশির ভাগ সময়ই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল দেবার সময় ভাষা নির্বাচন করি US English. একই ভাবে মাইক্রোসফ্ট অফিস প্রোগ্রাম ইনস্টল দেবার সময় ও ভাষা US English ই থেকে যায় । ফলে কম্পিউটারের Spelling & Grammar এর যে অংশ আছে তা   US English Standard ফলো করে । যেমন ধরুন আপনি আপনার ওয়ার্ড ডকুমেন্ট এ লিখেছেন ‘ Colour ‘, বানান টা কিন্তু ভুল না, তবে সেটা British ( UK ) English এ। US English এ ‘ Colour ‘ আসলে ‘ Color ‘.  আবার আমাদের নাম এর বানানে ভুল ধরলেও তা সঠিক, কারন আমাদের নামের বানান তো আর কম্পিউটারের Spelling & Grammar এ নেই 🙂

আমরা একটু আগেই জানলাম যে MS Word এ লেখার সময় কোন ওয়ার্ডের বানান ভুল হলে তার নিচে লাল দাগ এর মাধ্যমে তা নির্দেশ করে। শুধু এম এস ওয়ার্ড না, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর ক্ষেত্রে অন্য প্রোগ্রামেও এমনকি অন্য অপারেটিং সিস্টেমেও ।


সে ক্ষেত্রে ভুল সংশোধন করার জন্য ওয়ার্ড এর উপর রাইট ক্লিক করুন , একটি অপশন মেনু আসবে। অপশন মেনুর উপরের অংশে সংশোধিত ওয়ার্ড আসবে, সংশোধিত ওয়ার্ড এ ক্লিক করুন তাহলে আপনার ভুল ওয়ার্ডটি সঠিক হয়ে যাবে। অথবা অপশন মেনুতে Auto Correct থেকে সঠিক ওয়ার্ডটিতে ক্লিক করে তা নিতে পারবেন।


এমন অনেক ওয়ার্ড আছে যেগুলোর Spell সঠিক কিন্তু অ্যামেরিকান Spell না হওয়াই তা লাল দাগ দ্বারা ভুল নির্দেশ করে যেমন Colour এর কথা একটু আগেই আমরা জানলাম। আবার Noun  এর ক্ষেত্রেও Spelling ভুল হিসেবে লাল দাগ নির্দেশ করে। এই সব ক্ষেত্রে সেই বানান টি ই ব্যবহার করার প্রয়োজন হলে লাল দাগ নির্দেশিত ওয়ার্ড এর উপর রাইট ক্লিক করুন। যে অপশন মেনু আসবে সেখানে Ignore  অপশন এ ক্লিক করুন। তাহলে ওয়ার্ডটিকে আর ভুল নির্দেশ করবেনা। এভাবে একাধিক ওয়ার্ডকে Ignore  করতে চাইলে রাইট ক্লিক এর পর অপশন মেনু থেকে All  Ignore  অপশন এ ক্লিক করুন।

 

Add to Dictionary

ভুল ধরা বানান টি যদি সঠিক হয় এবং আপনি যদি চান যে পরবর্তিতে যেন সেই একই বানার আর ভুল না ধরে তাহলে Add to Dictionary ব্যবহার করে সেই বানানটিকে আপনি আপনার কম্পিউটারের অভিধানে যোগ করে নিতে পারেন । তবে এ ব্যাপারে সাবধান থাকবেন যেনো ভুল বানান অভিধানে যোগ না হয় । তাহলে কিন্তু সেই ভুল বানার আর ভুল ধরবেনা আপনার কম্পিউটার ।



 মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড এ রিবন থেকেও এই কাজ টি করা যায় । রিবনের Review Tab এ ক্লিক করে Proofing গ্রুপ থেকে Spelling & Grammar অপশন ব্যবহার করতে পারবেন। কোন ওয়ার্ড ভুল হলে Review Tab এ ক্লিক করে Proofing গ্রুপ এ Spelling & Grammar ক্লিক করুন। অথবা Shortcut key (F7) বাটন চাপুন , একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। সেখানে Not in Dictionary বক্সে ভুল ওয়ার্ডটি লাল হবে এবং Suggestions বক্সে সঠিক ওয়ার্ডটির পরামর্শ দেবে। যদি সঠিক ওয়ার্ডটি নিতে চান তাহলে সঠিক ওয়ার্ড এ ক্লিক করে Change  অপশন এ ক্লিক করুন। তাহলে ভুল ওয়ার্ডটি সঠিক হয়ে যাবে।

যদি Noun  অথবা ভাষাগত কারনে ওয়ার্ড কে ভুল নির্দেশ করে আর আপনি যদি তা সেই ভাবে রাখতে চান তাহলে ডায়ালগ বক্সে Ignore  অপশন এ ক্লিক করুন। তাহলে ওয়ার্ডটি আর ভুল নির্দেশ করবেনা। যদি একাধিক ওয়ার্ড কে ইগনোর করতে চান তাহলে ডায়ালগ বক্সে All Ignore  অপশন এ ক্লিক করলে সে ওয়ার্ড গুলোকে আর ভুল নির্দেশ করবেনা।







আগামী ক্লাসের জন্য নির্ধারিত নৈবর্ক্তিক প্রশ্নসমূহ - 

৩২১। Hardware বলতে কি বুঝ?

উঃ- শক্ত সামগ্রী।

৩২২। সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরি ইলেকট্রনিক কম্পিউটার কি?

উঃ- ইউনিভ্যাক।

৩২৩। কোন ডিস্ক সরাসরি ফরমেট করা যায়না?

উঃ- ফপিডিস্ক।

৩২৪। কী-বোর্ডের ঈঃৎষ, অষঃ, ঝযরভঃ কী-গুলোকে কী বলে?
উঃ- Modifier Key.

৩২৫। কী-বোর্ডে কতগুলো কী থাকে?

উঃ-১০৪-১১০ টি।

৩২৬। কম্পিউটারের স্পেশাল ডিভাইস কোনটি?

উঃ- মাদারবোর্ড।

৩২৭। 
কম্পিউটারে কয় ধরনের ড্রাইভ থাকে?

উঃ- তিন ধরনের।

৩২৮। সি.পি.ইউ. কে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

উঃ- তিন ভাগে।

৩২৯। প্রথম প্রজন্মের 
কম্পিউটারে ইনপুট-আউটপুট হিসেবে কী ব্যবহার করা হতো?

উঃ- পাঞ্চকার্ড।

৩৩০। টেডহফ কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন?

উঃ- স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়।

৩৩১। ’টেডহফ’ কতসালে মাইক্রোপ্রসেসরের একটি কার্যকর মডেল তৈরি করেন?

উঃ- ১৯৭০ সালে।

৩৩২। টেডহফ এর তৈরি মাইক্রোপ্রসেসরের নাম কী ছিল?

উঃ- 
কম্পিউটার ইন এ চিপ।

৩৩৩। মাইক্রোপ্রসেসরের কাজ কী?

উঃ- তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করা।

৩৩৪। মাইক্রোপ্রসেসরের অংশ কোনটি?

উঃ- এএলইউ, কন্ট্রোলইউনিট, র‌্যাম প্রভৃতি।

৩৩৫। মাইক্রোপ্রসেসরের অংশ নয় কোনটি?

উঃ- রেজিস্টার অ্যারে।

৩৩৬। মাইক্রোপ্রসেসরের কোন অংশ তথ্যপ্রক্রিয়াকরণের কাজ করে?

উঃ- গাণিতিক ইউনিট।

৩৩৭। মাইক্রোপ্রসেসরের কোন অংশটি ডাটা প্রসেসিং এর জন্য ব্যবহৃত হয়?

উঃ- ALU.

৩৩৮। গাণিতিক যুক্তি ইউনিটে প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পাদনকরার জন্য যে অস্থায়ী উপাত্ত ব্যবহার করা হয় তার নাম কী?

উঃ- অপারেন্ড।

৩৩৯। মাইক্রোপ্রসেসরের গাণিতিক যুক্তি ইউনিটের কাজ কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

উঃ- তিন ভাগে।

৩৪০। ইন্সট্রাকশন সাইকেল/নির্দেশ চক্রকে কত ভাগে ভাগ করা যায়? 

উঃ- ২ ভাগে।

No comments:

Post a Comment