Wednesday, January 20, 2021

Class-39 (Power Point)

 

Class - 39

 


 

Class-NoTopicsClass MaterialTypingHome Work
Day-351. How to create Car animation
2. How to create ball animation
3. Power Point Exam.
4. Power Point All Work.


বাংলা টাইপিং এবং ইংরেজি টাইপিং 



এক্সেল COUNT ও COUNTIF ফাংশন এর ব্যবহার:

এক্সেল এ count Function এর কাজ কোন একটি সেল এ কিছু লেখা আছে নাকি ফাকা আছে সেটা চেক করে কাউন্ট করা । কিন্তু শর্ত সাপেক্ষে যদি কাউন্ট করতে যাই, তাহলে লাগে COUNTIF ফাংশন এর ব্যবহার । তো আজ সেটা নিয়েই আলোচনা করবো আপনাদের সাথে । আর countifs আরও একটি ফাংশন যেটা নিয়ে এর পরে আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।


এক্সেল এ আপনি নতুন হয়ে থাকলে ঘুরে আসুন আমাদের এক্সেল এর সবগুলো টিউটোরিয়াল কিংবা YouTube Excel Tutorial Playlist ও দেখে নিতে পারেন ।



Use of Count if function in excel

COUNT ও COUNTIF ফাংশন এর সিনটেক্স ও ব্যবহার 

COUNT Function এর গঠন বা Syntax

=COUNT(range, range,….)
যেখানে রেন্জ হতে পারে B1:B12 অথবা শুধু একটি সেল ও ।  উদাহরন স্বরুপ = COUNT(A1:B12) কিংবা COUNT(A1)  এবং এর আউটপুট হয় সংখ্যা যা আসলে count করা সেল গুলো ফাকা না থাকলে গণনা করে আপনাকে ফলাফল দেবে ।

আবার

COUNTIF Function এর গঠন বা Syntax

এক্সেল এর Countif ফাংশন টি ব্যবহার হয় একটি নির্দিস্ট রেন্জ এর ভেতরে শর্ত সাপেক্ষে যে  যে ঘর গুলো পাওয়া যায় তার সংখ্যা গণনা করা । এর গঠন নিচের মতো

=COUNTIF(Range ,Criteria)

যেখানে রেন্জ হতে পারে এক বা একাধিক সেল যেমন B1:B12 , আর Criteria হল যা সাপেক্ষে আপনি গণনা করতে চান সেলগুলোকে সেটি । যেমন হতে পারে আপনি চাইছেন B1:B12 সেল এর মধ্যে কতগুলো সংখ্যা ১০ এর বড় কিংবা একই শব্দ যেমন Math কতবার আছে ইত্যাদি ।

Countif এর শর্তগুলো অনেক দেয়া যায় যা আমরা ধাপে ধাপে জানবো । নামিয়ে নিতে পারেন প্র্যাকটিস ফাইল টি ।

উদাহরন স্বরুপ নিচের টেবিল এর তথ্য গুলো দেখুন, বেশ কিছু ছাত্রের নাম ও বিষয় আছে ।



count if sample data

তো ছোট্ট ডাটা টেবিল থেকে আমরা  count এবং countif function ব্যবহার করবো B কলাম এবং C কলাম এ ।  ধরে নিলাম যারা পরীক্ষার বসেছিল সবায় কিছু না কিছু নাম্বার পেয়েছে । আর যে বসেনি তার ঘর ফাকা ।

এবার উপরের তথ্যে জন্য আমরা Count ফাংশন ব্যবহার করে কয়জন পরীক্ষা দিয়েছে সহজেই বের করতে পারি এবং সেটা করার জন্য আমরা C কলামের তথ্য গুলো নিয়ে কাজ করবো ।

তো কোন একটি ফাকা সেল এ , ধরে নিলাম D1 সেল এ আপনি ফলাফল দেখতে চাইছেন , তো =count(C1:C12)  দিয়ে Enter চাপুন, দেখবেন ১১ এসেছে কারন ১২ জনের মধ্যে একজন এর নাম্বার এর ঘর ফাকা । কিন্তু আপনি যদি চান কতজন ৩৩ এর উপরে পেয়েছে কিংবা কত জন ম্যাথ বিষয় এ আছে, আপনার লাগবে কাউন্টইফ ফাংশন ।

COUNTIF ফাংশন এর ব্যবহার

তো উপরের যে উদাহরন আছে, সেই ডাটা গুলো থেকে আমরা বেছে নিতে চাইছি কয়জন এর ৩৩ এর উপরে মার্ক আছে । অনেকের ই ধারনা কাজ করছে যে লিখবো =countif(C1:C12, >33) ,  কিন্তু এটা কাজ করবে না ।

countif function এর যে criteria থাকে, সেটা টেক্সট আকারে দিতে হয় । তাই এদের ডাবল কোটেশন এর মধ্যে রাখা লাগবে । তাহলে সঠিক ফরমুলা টি হবে
=countif(C1:C12, “>33”)



count above 33 using countif function

তো উপরের উদাহরন এ আমরা একটা ধারনা পেলাম যে countif দিয়ে ৩৩ এর বেসি নাম্বার পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা বের করার । এবার যদি চাই যে কয়জন শিক্ষার্থীর গণিত বিষয় আছে, সেটা করতে আমাদের চেক করা লাগবে উপরের ডাটার B কলাম । তার ফরমুলা টি হবে

=countif(B1:B12, “Math”)

নিচের ছবিতে দেখানো হয়েছে বিষয়টি আরো ক্লিয়ার হবার জন্য ।



search data for math using count function

 

আমরা Countif এর যে দুটি ব্যবহার উপরে দেখলাম সেগুলো Exact Mathc এর উদাহরন, অর্থাৎ Data Range এর ভেরতে সরাসরি criteria মিলে গুলে উত্তর পাওয়া যাচ্ছে । Partial Match এও কাজ করে Function টি । তবে তার আগে জেনে নেই এক্সেল কাউন্ট ইফ এ greater than, less than or equal to ব্যবহার গুলো নিচের টেবিল থেকে ।

COUNTIF greater than, less than or equal to

শর্তফরমুলা উদাহরনবর্ননা
Count if Greater then=COUNTIF(C1:C2,”>33″)৩৩ এর বড় হলে সে ঘর গুলো গণনা করা
Count if less then=COUNTIF(C1:C2,”<33″)৩৩ এর ছোট হলে সে ঘর গুলো গণনা করা
Count if equal to=COUNTIF(C1:C2,”=33″)শুধু মাত্র ৩৩  হলে সে ঘর গুলো গণনা করা
Count if not equal to=COUNTIF(C1:C2,”<>33″)যে ঘর গুলোর ভেলু ৩৩ নয় সেগুলো গণনা করা
Count if greater than or equal to=COUNTIF(C1:C2,”>=33″)৩৩ কিংবা এর বড় হলে সে ঘর গুলো গণনা করা
Count if less than or equal to=COUNTIF(C1:C2,”<=33″)৩৩ কিংবা এর ছোট হলে সে ঘর গুলো গণনা করা

তো উপরের গ্রেটার দেন ও লেস দেন এর ধারনা পেলাম ।

COUNTIF এর Partial Match

Partial Match বলতে আসলে পুরো মিল নেই কিন্তু কিছু মিল আছে এ রকম তথ্য গুলোর সংখ্যা বের করা । আমরা এক্সেলের যে ডাটা গুলো নিয়ে কাজ করছি, সেগুলোর নামের দিকে খেয়াল করলে দেখবেন Islam কয়েক বার আছে । তো আমরা কয়বার ইসলাম আছে সেটা বের করবো এবার ।

আমরা নাম গুলোতে দেখবো, তাই সুত্রটি হবে নিচের মতো

=COUNTIF(A1:A12,”*islam*)



এক্সেল এ কিছু অংশের মিল পেলে তাদের সংখ্যা বের করা

দেখতেই পাচ্ছেন আমরা ফরমুলাতে দুটি * চিহ্ন ব্যবহার করেছি । তো আপনি যদি সামনে * দেন, যেমন *islam তাহলে যে সেল গুলো খোজা হচ্ছে তাদের সামনে যাই থাকু শেষে যেনো islam থেকে, একিই ভাবে islam* দিয়ে পেছনে যা থাকে থাকুক । আর দুপাশেই * দেয়ার ফলে islam যেখানেই থাকুক গণনা করা হবে ।

তারিখ দিয়ে COUNTIF ফাংশন এর ব্যবহার

এক্সেল সিট এ তারিখ নিয়েও আমাদের অনেক কাজ করা হয়ে থাকে এবং যদি আপনি সেই তারিখ এর সাথে কাউন্টইফ ফাংশন টি ব্যবহার করতে চান, তাহলে নিচের মতো করে করতে পারেন ।



তারিখ সহ Countif ফাংশন

যে তারিখ গুলো বসানো থাকবে এক্সেল ডাটা সিট এ, সেগুলো যেন ডেট ফরম্যাট ঠিক রেখে প্রবেশ করানো থাকে । এবার উপরের তারিখ গুলো থেকে আজকের জন্য আমরা লিখতে পারি =COUNTIF(B2:B12,TODAY()) অথবা =COUNTIF(B2:B12,”6/26/2020″))

আগের বা পরের গুলোও বের করা সম্ভব এবং সেক্ষেত্রে হবে =COUNTIF(B2:B12,”<“&TODAY()) অথবা =COUNTIF(B2:B12,”>”&TODAY())

 

ফাকা সেল এবং সব সেল এর সংখ্যা গণনা

আমরা COUNT ফাংশন ব্যবহার করে কয়টা সেলে ভেলু আছে সহজেই বের করতে পারি যা শুরুতেই দেখেছি । COUNTIF িদয়েও সে কাজটি করা যায় এবং সেক্ষেত্রে ফরমুলা টি দাড়ায় এরকম , =COUNTIF(C2:C12,”<>”)  ।

তো ফাকা সেল খুজে পেতে পারেন =COUNTIF(C2:C12,””)  ব্যবহার করে এবং এর জন্য এক্সেল এ আলাদা একটি ফাংশন ও আছে যা হচ্ছে COUNTBLANK । এখানে শুধু রেন্জ দিয়ে দিলেই হলো যেমন =COUNTBLANK(C2:C12)

আর রেন্জ এর মধ্যে কয়টি সেল আসে সেটা বের করতে চাইলে ব্যবহার করুন =COUNTIF(C2:C12,”<>”&”*”)


Class - 39


) Ctrl+F : ডকুমেন্ট বা ওয়েব পেজে কোনো কিছু খুঁজতে ব্যবহার করতে পারেন  শর্টকাট। দেখুন না কত সহজে খুঁজে বের করা যায় প্রয়োজনীয় তথ্য। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে ৯০ শতাংশ ব্যববহারকারীই  শর্টকাট কখনো ব্যবহার করেননি। আপনিও কি তাদের দলে?
) Ctrl+Tab : ব্রাউজারে ওপেন করা ট্যাবগুলোতে একের পর এক যেতে ব্যবহার করতে পারেন  শর্টকাট।
) Ctrl+Shift+Tab : ব্রাউজারে ওপেন করা ট্যাবগুলো বিপরীতমুখী ভ্রমণে ব্যবহার করতে পারেন এই শর্টকাট।
) Alt+Tab : ব্রাউজার থেকে ট্যাবসম্পন্ন কোনো অ্যাপ্লিকেশনে যেতে অথবা পুনরায় ব্রাউজারে যেতে ব্যবহৃত হয় এই শর্টকাট।
) Ctrl+T : ব্রাউজারের একই উইন্ডোতে নতুন ট্যাব খুলতে ব্যবহার করা যাবে  শর্টকাট।
) Ctrl+N : ব্রাউজারের আলাদা উইন্ডো খুলতে  শর্টকাট ব্যবহৃত হয়।
) Ctrl+L : চলমান ট্যাবের অ্যাড্রেসবারে লিখতে  শর্টকাটটি ব্যবহার করতে পারেন।
) Ctrl+W : চলমান ট্যাবটি বন্ধ করতে ব্যবহার করতে পারেন শর্টকাটটি।
) Ctrl+C : কোনো কিছু কপি করতে ব্যবহার করুন শর্টকাটটি।
১০) Ctrl+X : কোনো কিছু কাট করতে ব্যবহার করুন শর্টকাটটি।
১১) Ctrl+V : কপি বা কাটের পর পেস্ট করতে ব্যবহৃত হয়  শর্টকাট।
১২) Ctrl+Z : সর্বশেষ পরিবর্তনটি আনডু করতে চাইলে ব্যবহার করতে পারে এই শর্টকাটটি।
১৩) Ctrl+A : ডকুমেন্ট বা ওয়েবপেজের সব কিছু সেলেক্ট করতে ব্যবহৃত হয়  শর্টকাট।
১৪) Ctrl+S : কোনো কিছু সেভ করতে ব্যবহার করুন  শর্টকাট।
১৫) Shift+Ctrl+Right : কোনো শব্দের প্রথমে কার্সর রেখে  শর্টকাট ব্যবহার করে সংশ্লিষ্ট শব্দটি সেলেক্ট করা যায়।
=================================================================



এক্সেলের কিছু শর্টকাট: মাইক্রোসফট এক্সেলেরও রয়েছে নানাবিধ শর্টকাট। যেমন বিভিন্ন ওয়ার্কশীটের মাঝে ডান থেকে বামে সুইচ করতে চাপুন Ctrl + Page Up  আর বাম থেকে দানে সুইচ করতে Ctrl + Page Down  নতুন ওয়ার্কশীট যোগ করতে প্রেস করুন hit Alt + Shift + F1  নির্দিষ্ট সেলে টাইম ফরম্যাট অ্যাপ্লাই করতে চাপুন Ctrl + Shift + @ আর ডেট ফরম্যাটের জন্যে Ctrl + Shift + # 


উইন্ডোওস (হোমকী- আরও কিছু শর্টকাট: স্টার্ট মেনু ওপেন করা ছাড়াও উইন্ডোওস কীর মাধ্যমে অনেকগুলো টাস্ক সহজেই সম্পন্ন করা যায়। অনেকগুলো উইন্ডো একসাথে খোলা থাকা অবস্থায় ডেস্কটপে সরাসরি ফিরে যেতে চাপুন Windows key + D সর্বশেষ ব্যবহৃত উইন্ডোতে আবার ফিরে যেতেও এই একই কমান্ডই যথেষ্ট। Windows + L কমান্ডের মাধ্যমে পিসিকে সরাসরি লক করা যাবে।




সুপ্রিয় পাঠকদের সুবিধার্থে দ্রুত কাজের জন্য সংক্ষেপে আরো ১০০টি  কি-বোর্ডের শর্টকাট টিপস তুলে ধরলাম। টিপসগুলি হচ্ছে 


1. CTRL + C (কপি করুন)
2. Ctrl + X (কাট)
3. Ctrl + V (পেস্ট)
4. এবার CTRL + Z এর (পূর্বাবস্থায় ফিরুন)
5. DELETE (Delete)
6. Shift + DELETE (রিসাইকেল বিনে আইটেমটি স্থাপন ছাড়া স্থায়ীভাবে নির্বাচিত আইটেম মুছুন)
7. এবার CTRL যখন একটি আইটেম (নির্বাচিত আইটেম কপিটেনে
8. Ctrl + Shift যখন একটি আইটেম টেনে (নির্বাচিত আইটেমের একটি শর্টকাট তৈরি করুন)
9. F2 চেপে কী (নির্বাচিত আইটেমের রিনেম)
10. এবার CTRL + Right Arrow (পরবর্তী শব্দের শুরুতে সন্নিবেশ বিন্দু সরান)
11. এবার CTRL + Left Arrow (পূর্ববর্তী শব্দের শুরুতে সন্নিবেশ বিন্দু সরান)
12. এবার CTRL + Down Arrow (পরবর্তী অনুচ্ছেদের শুরুতে সন্নিবেশ বিন্দু সরান)
13. এবার CTRL + Up Arrow (পূর্ববর্তী অনুচ্ছেদের শুরুতে সন্নিবেশ বিন্দু সরান)
14. তীরচিহ্নগুলি সাথে Ctrl + Shift (টেক্সট একটি ব্লক শব্দ হাইলাইট হবে) তীরচিহ্নের সাহায্যে কোন সঙ্গে শাখা (একটি উইন্ডোতে বা ডেস্কটপে একাধিক আইটেম নির্বাচন করুনঅথবা একটি নথিতে টেক্সট নির্বাচন করুন)


15. Ctrl + A (সকল নির্বাচন করুন)
16 থেকে F3 কী (একটি ফাইল অথবা ফোল্ডার জন্য অনুসন্ধান করুন)
17. ALT + ENTER (নির্বাচিত আইটেমের জন্য বৈশিষ্ট্য দেখুন)
18. Alt + F4 (সক্রিয় আইটেমটি বন্ধঅথবা সক্রিয় প্রোগ্রাম প্রস্থান)
19. ALT + ENTER (নির্বাচিত বস্তুর বৈশিষ্ট্যাবলী প্রর্দশিত)
20. এবং ALT + Spacebar (সক্রিয় উইন্ডোর শর্টকাট মেনু খুলুন)
21. Ctrl + F4 (সক্রিয় ডকুমেন্ট বন্ধ প্রোগ্রাম যে আপনি একাধিক নথি আছে সক্রিয় মধ্যে opensimultaneou সেয়ানা)
22. ALT + TAB এর (খোলা আইটেম মধ্যে স্যুইচ করুন)
23. Alt + Esc (যাতে তারা খোলা হয়েছে  আইটেম মাধ্যমে সাইকেল)
24. F6 চেপে কী (একটি উইন্ডোতে বা ডেস্কটপে পর্দা উপাদানের মাধ্যমে সাইকেল)
25. F4 কী (আমার কম্পিউটার বা উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার এড্রেসবারে তালিকা প্রদর্শন)
26. Shift + F10 (নির্বাচিত আইটেমের জন্য শর্টকাট মেনু প্রদর্শন)
27. এবং ALT + Spacebar (সক্রিয় উইন্ডোর জন্য সিস্টেম মেনু প্রদর্শন)
28. Ctrl + Esc (স্টার্ট মেনু প্রদর্শন) একটি মেনু নামে 
29. ALT + নিম্নরেখাঙ্কিত চিঠি (সংশ্লিষ্ট মেনু প্রদর্শনএকটি খোলা মেনুতে একটি কমান্ডের নাম আন্ডারলাইন চিঠি (অনুরূপ কমান্ড চালনার)
30. এবার F10 বাটন (সক্রিয় প্রোগ্রামের মেনু বার সক্রিয়)
31. ডান তীর (ডান পাশে মেনু খুলুনবা একটি সাবমেনু ওপেন)


32. Left Arrow (বাম পাশে মেনু খুলুনবা একটি সাবমেনু বন্ধ)


33. F5 চাপুন কী (সক্রিয় উইন্ডোর আপডেট)


34. BACKSPACE (আমার কম্পিউটার বা উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ফোল্ডার onelevel আপ দেখুন)


35. চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (বাতিল বর্তমান টাস্ক)


36. নামান যখন আপনি একটি সিডি-ROMinto CD-ROM ড্রাইভ ঢোকান (playing স্বয়ংক্রীয়ভাবে থেকে CD-ROM-  আটকান)




ডায়লগ বক্স  কিবোর্ড শর্টকাট
1. Ctrl + Tab (ট্যাব মাধ্যমে অগ্রসর)
2. এবার CTRL + Shift + Tab (ট্যাব মাধ্যমে পশ্চাদবর্তী)
3. ট্যাব (বিকল্পগুলির মাধ্যমে অগ্রসর)
4. Shift + Tab (বিকল্পগুলির মাধ্যমে পশ্চাদবর্তী)
5. ALT + নিম্নরেখাঙ্কিত চিঠি (অনুরূপ কমান্ড চালনার বা সংশ্লিষ্ট বিকল্প নির্বাচন করুন)
6. ENTER (সক্রিয় বিকল্প বা বোতাম জন্য কমান্ড চালনার)
7. Spacebar (নির্বাচন করুন অথবা চেক বক্স পরিষ্কার যদি সক্রিয় বিকল্প একটি চেক বক্স)
8. তীরচিহ্নগুলির সাহায্যে (একটি বাটন নির্বাচন করুন যদি সক্রিয় বিকল্প বিকল্প বোতাম একটি গ্রুপ)
9. এফ 1 কী (ডিসপ্লে সাহায্য)
10. F4 কী (সক্রিয় তালিকা মধ্যে আইটেম প্রদর্শন)
11. BACKSPACE (কোন ফোল্ডারে এক স্তর আপ খুলুন যদি কোন ফোল্ডারে সেভ হিসেবে বা ওপেন ডায়ালগ বক্স- নির্বাচিত করা হয়)




মাইক্রোসফট প্রাকৃতিক কিবোর্ড শর্টকাট
1. উইন্ডোজ লোগো (ডিসপ্লে বা স্টার্ট মেনু লুকিয়ে)
2. উইন্ডোজ লোগো + + BREAK (সিস্টেম Properties ডায়ালগ প্রদর্শন)
3. উইন্ডোজ লোগো + d (ডেস্কটপ প্রদর্শন)
4. উইন্ডোজ লোগো + এম (উইন্ডোজের সমস্ত মিনিমাইজ)
5. উইন্ডোজ লোগো + Shift + M (Restorethe থাকা উইন্ডোগুলো)
6. উইন্ডোজ লোগো + E ব্যবহার (Open My কম্পিউটার)
7. উইন্ডোজ লোগো + F প্রেস (একটি ফাইল অথবা ফোল্ডার জন্য অনুসন্ধান করুন)
8. এবার CTRL + উইন্ডোজ লোগো + F প্রেস (কম্পিউটারের জন্য অনুসন্ধান)
9. উইন্ডোজ লোগো + F1 (উইন্ডোজ সাহায্য প্রদর্শন)
10. উইন্ডোজ লোগো + L (কীবোর্ড লক)
11. উইন্ডোজ লোগো + R (রান ডায়ালগ বক্স খুলুন)
12. উইন্ডোজ লোগো + U (ওপেন ইউটিলিটি ম্যানেজার)


13. এ্যাক্সেসিবিলিটি কিবোর্ড শর্টকাট আট সেকেন্ডের জন্য 
14 ডানে সরান (সুইচ FilterKeys পারেন বা বন্ধ)
15. বাম Alt + বাম Shift + Print Screen (উচ্চ বৈশাদৃশ্য সুইচ চালু বা বন্ধ হয়)
16. বাম Alt + বাম SHIFT + NUM টি লক (MouseKeys সুইচ অন বা বন্ধ)
17. SHIFT পাঁচবার (StickyKeys সুইচ অন বা বন্ধ) পাঁচ সেকেন্ডের জন্য 
18 | NUM Lock (ToggleKeys সুইচ অন বা বন্ধ)
19. উইন্ডোজ লোগো + U (ওপেন ইউটিলিটি ম্যানেজার)
20. উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার কিবোর্ড শর্টকাট
21. END টি (সক্রিয় উইন্ডোর নীচে প্রদর্শন)
22. হোম (সক্রিয় উইন্ডোর উপরে প্রদর্শন)
23. | NUM LOCK + + তারকা চিহ্ন (*) (সাবফোল্ডার নির্বাচিত ফোল্ডারের অধীনে সব প্রদর্শন)
24. | NUM LOCK + + প্লাস চিহ্নে (+) (নির্বাচিত ফোল্ডারের বিষয়বস্তু প্রদর্শন)

এমএমসি কনসোল উইন্ডো শর্টকাট কী


1. Shift + F10 (নির্বাচিত আইটেমের জন্য অ্যাকশন শর্টকাট মেনু প্রদর্শন)
2. এফ 1 কী (সাহায্য বিষয়ে খুলুনযদি থাকেনির্বাচিত আইটেমের জন্য)
3. F5 চাপুন কী (সব কনসোল উইন্ডো বিষয়বস্তু আপডেট করুন)
4. এবার CTRL + F10 চাপুন (সক্রিয় কনসোল উইন্ডো ম্যাক্সিমাইজ)
5. এবার CTRL + F5 চাপুন (সক্রিয় কনসোল উইন্ডো রিস্টোর)
6. ALT + ENTER (Properties ডায়ালগযদি থাকে, theselected আইটেমের জন্য প্রদর্শন)


7. F2 চেপে কী (নির্বাচিত আইটেমের রিনেম)


8. Ctrl + F4 (সক্রিয় কনসোল উইন্ডো বন্ধ করুনকনসোল শুধুমাত্র এক কনসোল উইন্ডো আছে যখনএই শর্টকাট কনসোল বন্ধ) 




রিমোট ডেস্কটপ কানেকশন ন্যাভিগেশন
1. CTRL + ALT + End (মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এনটি সিকিউরিটি ডায়ালগ বক্স খুলুন)
2. Alt + Page Up (প্রোগ্রামের মধ্যে সুইচ বাম থেকে ডানে)
3. এবং ALT + Page Down (বাম ডান থেকে প্রোগ্রামের মধ্যে সুইচ)
4. ALT + ঢোকান (অধিকাংশ সম্প্রতি ব্যবহৃত অনুক্রমে প্রোগ্রামের মাধ্যমে সাইকেল)
5. এবং ALT + হোম (স্টার্ট মেনু প্রদর্শন)
6. এবার CTRL + ALT + BREAK (একটি উইন্ডো এবং একটি পূর্ণ পর্দা মধ্যে ক্লায়েন্ট কম্পিউটার সুইচ)
7. ALT + DELETE (উইন্ডোজ মেনু প্রদর্শন)
8. CTRL + ALT + ঋণচিহ্ন (-) (টার্মিনাল সার্ভার ক্লিপবোর্ডে ক্লায়েন্ট সক্রিয় উইন্ডোর একটি স্ন্যাপশট রাখুন এবং একটি স্থানীয় কম্পিউটার Print Screen টিপে হিসাবে একই কার্যকারিতা প্রদান.)
9. CTRL + ALT + প্লাস চিহ্নে (+) (টার্মিনাল সার্ভার উপর সম্পূর্ণ ক্লায়েন্ট উইন্ডোর এলাকায় স্থান asnapshot clipboardand একটি স্থানীয় কম্পিউটার এবং ALT + Print Screen aspressing একই কার্যকারিতা প্রদান)

মাইক্রোসফট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার কিবোর্ড শর্টকাট
1. Ctrl + B (সংগঠিত ফেভারিটসগুলো ডায়ালগ বক্স খুলুন)
2. এবার CTRL +  (সার্চ বার খোলা)
3. এবার CTRL + এফ (খুঁজুন ইউটিলিটি শুরু)
4. Ctrl + H (ইতিহাস বার খোলা)
5. এবার CTRL + আমি (পছন্দসমূহ বার খোলা)
6. এবার CTRL + এল (ওপেন ডায়ালগ বক্স খুলুন)
7. Ctrl + N (একই ওয়েব ঠিকানা দিয়ে ব্রাউজার আরও একটি দৃষ্টান্ত শুরু)
8. Ctrl + O (ওপেন ডায়ালগ বক্সযেমন জন্য CTRL + L একই খুলুন)
9. এবার CTRL + পি (প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স খুলুন)

10. Ctrl + R (বর্তমান ওয়েব আপডেট করুন)
====================================================








MOSFET—Metal-Oxide-Semiconductor Field Effect Transistor
MPEG—Motion Pictures Experts Group
MS—Microsoft
MS-DOS—Microsoft DOS
NIC—Network Interface Controller
NTFS—NT Filesystem
NVRAM—Non-Volatile Random Access Memory
OO—Object-Oriented
OS—Open Source /Operating System
P2P—Peer-To-Peer

No comments:

Post a Comment