We are discussing Insert Menu:
এক্সেল একটিভ কলাম ও রো হাইলাইট করা
আমরা এই এক্সেল টিউটোরিয়াল এ শিখবো কিভাবে এক্সেলে একটিভ কলাম ও রো হাইলাইট করা যায় । অনেক গুলো ডাটা থাকলে একটিভ কলাম বা রো সহজেই খুজে পাবেন যদি রো বা কলাম গুলো হাইলাইট করা যায় ।
কাজটি করতে Visual Basic এ কিছু কোড লেখার প্রয়োজন পড়ে যদিও সেটা আমরা পরে করবো । তবে সমস্যা হলো xls বা xlsx টাইপের ফাইল গুলোতে Visual Basic কোড টি সেভ হয়না । এটি আসলে ম্যাক্রো চালু করে ।
তাই এক্সেল ফাইল টি শুরুতেই .xlsm (Excel Macro-Enabled Wordbook) ফাইল টাইপে সেভ করতে হবে কিংবা যখন Visual Basic কোড লিখবেন, তখন Save As থেকে File Type টি পরিবর্তন করে .xlsm টাইপে সেভ করে নিলেই হবে ।
একটিভ কলাম ও রো হাইলাইট
নিচের ভিডিও টিউটোরিয়াল টিতে পুরো বিষয় টি তুলে ধরা হয়েছে এবং নিচের দিকে টেক্সট আকারে ও রো কলাম হাইলাইট করার পদ্ধতি তুলে ধারা হয়েছে ।
তো শুরুতেই আপনি যে এক্সেল ফাইল এ একটিভ কলাম দএবং রো হাইলাইট করবেন সেটি .xlsm টাইপে সেভ করে নিন ।
এক্সেল কন্ডিশনাল ফরম্যাটিং
এবার ফাইল টি ওপেন করে যে সিট এ কাজ করবেন সেটির সেল রেন্জ গুলো সিলেক্ট করে নিন ।
সিলেক্ট করা হয়ে গেলে এবার Home ট্যাব এর রিবন থেকে Conditional Formatting থেকে New Rule.. এ চাপুন । উপরের ছবিতে দেখুন ।
New Rule এ ক্লি করলে নিচের মতো “New Formatting Rule” ডায়ালগ বক্স আসবে ।
New Formatting Rule in Excel
এবার সেই ডায়ালগ বক্স থেকে Use a formula to determine which cells to format এ ক্লিক করুন । উপরের ছবিতে হাইলাইট করা আছে । এবার নিচের মতো আসবে ।
conditional formatting formula box
এবার হাইলাইট করা ঘরটিতে আমরা নিচের সুত্রটি বা ফরমুলা টি লিখবো। এবং এই কন্ডিশন এর উপর নির্ভর করে Formatting set করা হবে ।
ব্যাখ্যা ভিডিও তে আলোচনা করা হয়েছে । এবার Format বাটনে ক্লি করুন । নিচের ছবি তে দেখুন ।
new Formatting Rule with condition
উপরের ছবির হাইলাইট করা Format বাটনে ক্লিক করার পর Format Cells ডায়ালগ বক্স আসবে আপনার সামনে । নিচের ছবিতে দেখুন ।
Format cells for condition
এবার এখান থেকে আপনার ইচ্ছে মতো ফরম্যাট করে নিয়ে OK বাটনে ক্লিক করুন । এবার দেখবেন যে প্রথম কলাম , কিংবা যেখান থেকে শুরু করেছিলেন সেই সেলের কলাম ও রো আপনার দেয়া ফরম্যাটিং নিয়ে নিয়েছে ।
এবার ডাটা সেটের যে কোন জায়াগায় ক্লিক করলে সাধারনত সেখানে সেই ফরম্যাটিং অ্যাপ্লাই হবার কথা । কিন্তু এক্ষেত্রে আপনাকে ফাংশন কি এর F9 চাপতে হবে ।
এবার আমরা দেখবো কিভাবে অটো এটি করা যায়, যতে বার বার F9 না চাপা লাগে।
Developer Option নিয়ে আসা
তবে অনেকের ক্ষেত্রে Developer Option টি থাকেনা । সেটা চালু করে নিতে নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করুন
File > Options> Customize Ribbon > Developer
Excel Option
কন্ডিশনাল ফরম্যাটিং অটো করার জন্য Visual Basic
এবার কিছুটা ভিজুয়াল বেসিক কোড লেখা লাগবে এক্সেলে । আর এটি সেভ রাখার জন্য .xlsm টাইপে ফাইল সেভ করে নিতে হয় যা আগেই আলোচনা করেছি ।
open visual Basic in Excel
তো Visual Basic ( সংক্ষেপে VB ) চালু করতে মেনু থেকে Developer রিবন এ গিয়ে Visual Basic এ ক্লিক করুন (কিবোর্ড কমান্ড Alt + F11 ) । নিচের মতো “Microsoft Visual Basic for Application” উইন্ডো আসবে আসবে ।
Microsoft Visual Basic for Application
এবার বাম পার্শের sheet1 অথবা আপনি যে সিট এ কাজ করছেন, সেটার উপর ডাবল ক্লিক করুন । নিচের মতো Code এডিটর আসবে ।
choose general to worksheet
এখানে Worksheet নির্বাচন কর নিন । তাহলে নিচের মতো Private Sub Block আসবে ।
Private Sub Block
এবার সময় এসেছে একটিভ কলাম ও রো অটো করার জন্য VB Code লেখার ।
একটিভ কলাম ও রো অটো করার জন্য VB Code
এবার Private Sub Block এর মধ্যে আমরা নিচের কোড টি লিখবো ।
Visual Code inside Private Sub Block
এবার এক্সেল সিটের ভেতরে বিভিন্য সেল গুলোতে ক্লিক করে দেখুন, দেখনেন যে একটিভ কলাম ও রো গুলো অটো হাইলাইট হচ্ছে । তো এই ছিলো আমাদের আজকের আয়োজন, কাজে আসলে অন্য দের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না ভালো থাকবেন সবায়, ধন্যবাদ …
কিভাবে এম এস এক্সেল ২০07 তে হাইপারলিঙ্ক ব্যবহার করবো
এক্সেল ওয়ার্কশীটে হাইপারলিঙ্ক ব্যবহার করার পূর্বে আমরা আলোচনা করবো Hyperlink অপশনটি কোথায় থেকে এবং কিভাবে হাইপারলিঙ্ক কমান্ড করতে হয়। মুলত কয়েক ভাবে আপনি এই হাইপারলিঙ্ক অপশনটি ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন: রিবনের Insert ট্যাবের Links গ্রুপে Hyperlink অপশনটি পাবেন। যেখানে ক্লিক করলে আপনি Insert Hyperlink নামের একটি ডায়ালগ বক্স পাবেন। ডায়ালগ বক্সে দেয়া লিঙ্ক কমান্ড গুলো সঠিক ভাবে প্রয়োগ করে আপনি প্রয়োজন মতো অনলাইন বা অফলাইনের সাথে লিঙ্ক অ্যাড করতে পারবেন। Insert Hyperlink ডায়ালগ বক্সটি পাওয়ার জন্য আপনি শর্টকাট কী Ctrl+K প্রেস করতে পারেন।
উপরের চিত্রে দেখুন, রিবন থেকে হাইপারলিঙ্ক কমান্ড করার অপশন টি চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়াও যে ভেলুর উপরে হাইপারলিঙ্ক প্রয়োগ করে চান সেই সেল ভালুর উপরে মাউস রেখে রাইট ক্লিক করুন। একটি অপশন মেনু আসবে, অপশন মেনুতে আপনি Hyperlink এ ক্লিক করলেও Insert Hyperlink ডায়ালগ বক্সটি পেয়ে জাবেন। নিচের ছবিতি অনুসরন করুনঃ
এছাড়াও পূর্বেই আমরা বলেছি শর্টকাট কী হিসেবে আপনি Ctrl+K বাটন প্রেস করলে Insert Hyperlink ডায়ালগ বক্সটি পেয়ে যাবেন। হাইপারলিঙ্ক অ্যাড করার জন্য বারবার আমাদের ডায়ালগ বক্সটি প্রয়োজন হচ্ছে। চলুন তাহলে এই ডায়ালগ বক্সটি দেখি, এতে কি অপেক্ষা করছে। আসলে এই ডায়ালগ বক্সের বিভিন্ন অপশনের সাথে আপনার পরিচিত হলে এবং এই অপশন গুলোর কাজ সঠিক ভাবে জানতে পারলেই হাইপারলিঙ্ক করার কাজটি আপনি কাজটি শিখে ফেলবেন ইনশাল্লাহ। আসুন দেখে নেই Insert Hyperlink ডায়ালগ বক্সের বিভিন্ন লিঙ্ক কমান্ড গুলো এবং কিভাবে এটি বিভিন্ন লোকেশনের সাথে লিঙ্কআপ করে।
উপরের চিত্রে দেখুন, প্রয়োজন মতো হাইপারলিঙ্ক ইন্সার্ট করতে চাইলে এই ডায়ালগ বক্স থেকে আপনাকে লিঙ্ক অ্যাড করতে হবে।ডায়ালগ বক্সটিতে লিঙ্ক অ্যাড করার কমান্ডিং গ্রুপ, লিঙ্ক লোকেশন, ফোল্ডার লোকেশন, অনলাইনের অ্যাড্রেস বক্স এবং শেষে সেগুলকে কনফার্ম অর্থাৎ OK অপশন গুলো চিহ্নিত করে দেখানো হয়েছে।
বাংলা টাইপিং এবং ইংরেজি টাইপিং
আগামী ক্লাসের জন্য নির্ধারিত নৈবর্ক্তিক প্রশ্নসমূহ -
461। উইন্ডোজ কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
উঃ- ১৯৮৫সালে।
462। পাওয়ার ওপেন কী?
উঃ- একটি অপারেটিং সিস্টেমের নাম।
463। তর্জনী আঙ্গুল দিয়ে মাউসের বোতাম চাপ দিয়ে ছেড়ে দেয়াকে কী বলে?
উঃ- কিক্ করা।
464। মাউস পয়েন্টার কোথায় আই.বি.এম এ রূপান্তরিত হয়?
উঃ- লেখা-লেখির ভেতরে।
465। কিসে অসংখ্য কমান্ড ও অপশন থাকে?
উঃ- ডায়লগ বক্সে।
466। প্রায় সব ডায়ালগবক্সে কোন বাটন গুলো থাকে?
উঃ- OK, Close
467। সব ডায়ালগবক্সে কোন বোতাম থাকেনা?
উঃ- Apply.
468। খোলা উইন্ডোর নাম দেখা যায় কোনটিতে?
উঃ- টাইটেল বারে।
469। ডেক্সটপের একেবারে উপরের অংশে যে বার থাকে তাকে কী বলে?
উঃ- টাইটেল বার।
470। ডি.ভি.ডি কোন ধরনের স্মৃতি?
উঃ- সহায়ক স্মৃতি।
471। সুইচ অন করার সাথে সাথে কমপিউটার কী দেখায়?
উঃ- র্যাম স্পেস।
472। কত বিটে ১ বাইট?
উঃ- ৮ বিটে।
473। মেমোরি কত প্রকার?
উঃ- ২প্রকার।
474। ১ গিগাবাইটে কত কিলোবাইট?
উঃ- কিলোবাইট।
475। সংখ্যা প্রকাশ করার পদ্ধতিকে কী বলে, উহা কত প্রকার?
উঃ- সংখ্যাপদ্ধতি, ৪ প্রকার।
476। কমপিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজে কোন পদ্ধতি ব্যবহার হয়না?
উঃ- দশমিক।
477। সংখ্যায় প্রকাশ করার দ্রুততম প্রতীককে কী বলে?
উঃ- অংক।
478। দশমিক/ডেসিমাল সংখ্যাপদ্ধতিতে কয়টি অংক/বেস/ভিত্তি থাকে?
উঃ- ১০টি।
479। বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির অংক/বেস/ভিত্ত কত?
উঃ- ২টি।
480। ০ এবং ১ অংক দুইটির প্রত্যেক টিকে কী বলে?
উঃ- বিট।
বাংলা টাইপিং এবং ইংরেজি টাইপিং
আগামী ক্লাসের জন্য নির্ধারিত নৈবর্ক্তিক প্রশ্নসমূহ -
461। উইন্ডোজ কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
উঃ- ১৯৮৫সালে।
462। পাওয়ার ওপেন কী?
উঃ- একটি অপারেটিং সিস্টেমের নাম।
463। তর্জনী আঙ্গুল দিয়ে মাউসের বোতাম চাপ দিয়ে ছেড়ে দেয়াকে কী বলে?
উঃ- কিক্ করা।
464। মাউস পয়েন্টার কোথায় আই.বি.এম এ রূপান্তরিত হয়?
উঃ- লেখা-লেখির ভেতরে।
465। কিসে অসংখ্য কমান্ড ও অপশন থাকে?
উঃ- ডায়লগ বক্সে।
466। প্রায় সব ডায়ালগবক্সে কোন বাটন গুলো থাকে?
উঃ- OK, Close
467। সব ডায়ালগবক্সে কোন বোতাম থাকেনা?
উঃ- Apply.
468। খোলা উইন্ডোর নাম দেখা যায় কোনটিতে?
উঃ- টাইটেল বারে।
469। ডেক্সটপের একেবারে উপরের অংশে যে বার থাকে তাকে কী বলে?
উঃ- টাইটেল বার।
470। ডি.ভি.ডি কোন ধরনের স্মৃতি?
উঃ- সহায়ক স্মৃতি।
471। সুইচ অন করার সাথে সাথে কমপিউটার কী দেখায়?
উঃ- র্যাম স্পেস।
472। কত বিটে ১ বাইট?
উঃ- ৮ বিটে।
473। মেমোরি কত প্রকার?
উঃ- ২প্রকার।
474। ১ গিগাবাইটে কত কিলোবাইট?
উঃ- কিলোবাইট।
475। সংখ্যা প্রকাশ করার পদ্ধতিকে কী বলে, উহা কত প্রকার?
উঃ- সংখ্যাপদ্ধতি, ৪ প্রকার।
476। কমপিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজে কোন পদ্ধতি ব্যবহার হয়না?
উঃ- দশমিক।
477। সংখ্যায় প্রকাশ করার দ্রুততম প্রতীককে কী বলে?
উঃ- অংক।
478। দশমিক/ডেসিমাল সংখ্যাপদ্ধতিতে কয়টি অংক/বেস/ভিত্তি থাকে?
উঃ- ১০টি।
479। বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির অংক/বেস/ভিত্ত কত?
উঃ- ২টি।
480। ০ এবং ১ অংক দুইটির প্রত্যেক টিকে কী বলে?
উঃ- বিট।
Home Work:
ReplyDelete১। শীট থেকে প্রশ্ন পড়তে হবে - পেজ নাম্বার - ৯৪ ও ৯৫
২। ইনসার্ট মেনুর সকল ফাংশনের কাজ ১টি শীটে তৈরি করতে হবে এবং দেখাতে হবে।
৩। প্রাকটিক্যাল - কীবোর্ডে না তাকিয়ে A থেকে Z টাইপিং করতে হবে।
৪। একটি সিভি তৈরি করে আমাকে মেইল করতে হবে - riganjnd@gmail.com
৫। প্রতিটি ক্লাসে যা কিছু শেখানো হবে সেগুলোর ছবি তুলতে হবে এবং মেসেনজার গ্রুপ ও মাদার গ্রুপে পোস্ট করতে হবে।