Microsoft Excel File Open করা: Microsoft Excel প্রোগ্রাম ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই Microsoft Office প্রোগ্রামটি কম্পিউটারে ইন্সটল দেওয়া থাকতে হবে। MS Excel Open করার জন্য প্রথমে Start এ ক্লিক করতে হবে, যদি Start মেনুতে Microsoft Excel থাকে তাহলে সেখানে ক্লিক করলে তা চলে আসবে। আর যদি Start মেনুতে না থাকে তাহলে Start এ ক্লিক তারপর All Program এ ক্লিক করুন। তাহলে ইন্সটল কৃত সব প্রোগ্রাম চলে আসবে, সেখান থেকে Microsoft Office এ ক্লিক তারপর Microsoft Excel এ ক্লিক অথবা সিলেক্ট করে Enter চাপলে তা Open হয়ে যবে।
How to Open Microsoft Excel
যদি Shortcut ব্যবহার করে Excel Sheet নিতে চান তাহলে Windows এর ফাঁকা জায়গায় রাইট ক্লিক করুন। একটি অপশন মেনু বক্স আসবে, এবার মেনু বক্স থেকে New এ তারপর Microsoft Excel Worksheet এ ক্লিক করুন। তাহলে আপনার কাঙ্ক্ষিত Excel Sheet ওপেন হয়ে যাবে।
Shortcut Open Microsoft Excel
Microsoft Excel Save করার নিয়মঃ আমরা Microsoft word এ দেখিয়েছিলাম কিভাবে ফাইল সেইভ করতে হয় । ঠিক একই ভাবে আপনি Microsoft Excel File Save করতে পারবেন । তো চাইলে আরও একবার দেখে নিন মাইক্রোসফ্ট অফিস ওয়ার্ড এ ফাইল Save করা
Microsoft Excel Close করার নিয়মঃ আমরা ইতিপূর্বে জেনেছি কিভাবে Microsoft Excel Open করতে হয়। আসুন এবার আমরা জানবো কিভাবে MS Excel Close করতে হয়। Excel প্রোগ্রাম ক্লোজ করার বিষয়টি যদিও সহজ ব্যাপার, তবুও সবার সুবিধার জন্য বিষয়টি জানানো হল।
Excel প্রোগ্রাম ক্লোজ করার জন্য একটি অপশন হল File এ ক্লিক তারপর Close এ ক্লিক করলে ফাইলটি ক্লোজ হয়ে যাবে। কিন্তু মূল প্রোগ্রামটি তখনো খোলা থাকে। যদি File এ ক্লিক করার পর Exit এ ক্লিক করেন তাহলে সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটি ক্লোজ হয়ে যাবে। অথবা MS Excel প্রোগ্রামের টাইটেল বারের ( একেবারে উপরের বারটি ) ডান দিকে একটি লাল ক্রস চিহ্ন আছে, সেখানে ক্লিক করলেও প্রোগ্রামটি ক্লোজ হয়ে যায়।
Other Option for Close MS Excel
যদি ফাইলটি সেভ করা না থাকে তাহলে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। ফাইলটি সেভ করতে চাইলে Save এ ক্লিক করুন, সেভ করতে না চাইলে Don’t Save এ ক্লিক করুন। আর ফাইলটি ক্লোজ না করতে চাইলে Cancel ক্লিক করুন অথবা লাল ক্রস চিহ্নে ক্লিক করুন।
Other Option for Close MS Excel 2
পরবর্তী টিউটোরিয়াল : Microsoft Excel এ রো, কলাম ও সেল সিলেক্ট করা আগের টিউটোরিয়াল : Microsoft Excel পরিচিতি
আমাদের এই ছোট্ট লিখাগুলো আপনার ভালো লাগলে প্লিজ অন্যের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না Microsoft Excel এ কাট, কপি, পেস্ট করার নিয়ম আসুন যেনে নেই Microsoft Excel এ কাট, কপি, পেস্ট করার নিয়ম গুলো কি কি ?
কপি ও পেস্ট করার নিয়মঃ
Microsoft Excel এ কোন একটি সেলের একই লেখা অন্য কোন সেলে সংযোগ করতে চাইলে কপি অপশনটি ব্যবহার করতে হয়। যে সেলের লেখা কপি করতে চান সে সেলটিতে ডাবল ক্লিক করুন, সেলের মধ্যে কারছার পয়েন্ট আসবে এবার লেখাটি সিলেক্ট করুন। তারপর কি বোর্ডে Ctrl + C চাপুন লিখাটি কপি হয়ে যাবে। এবার যে সেলে লেখাকে পেস্ট করতে চান সে সেলে ক্লিক করে সেলটি সিলেক্ট করুন। তারপর কি বোর্ডে Ctrl + V চাপুন, সিলেক্ট করা সেলে লেখাটি পেস্ট হয়ে যাবে। যদি একাধিক সেলের লেখা কপি করতে চান, তাহলে যে সেলের লেখাগুলো কপি করবেন সে সেল গুলো সিলেক্ট করুন। তারপর উপরের নির্দেশিত একই পদ্ধতি ব্যবহার করে প্রথমে কপি ও পরে পেস্ট করতে পারবেন।
অপশন ব্যবহার করেও লেখাকে কপি ও পেস্ট করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে কপি করার জন্য সেলের লেখাটি সিলেক্ট করে মাউসে রাইট ক্লিক করুন। একটি অপশন মেনু আসবে, সেখানে Copy অপশন এ ক্লিক করুন। এবার যে সেলে লেখা পেস্ট করতে চান সে সেলটি সিলেক্ট করুন, তারপর মাউসে রাইট ক্লিক করুন। যে অপশন মেনুটি আসবে সেখনে ‘A’ লেখা অপশন এ ক্লিক করুন লেখাটি সিলেক্ট করা সেলে পেস্ট হয়ে যাবে। নিচে কাট ও পেস্ট অপশন দুটির ছবি দেওয়া হলঃ
Use of Copy Option in Excel
Use of Paste Option in Excel
কাট ও পেস্ট করার নিয়মঃ Microsoft Excel এ কোন একটি সেলের লেখা কেটে অন্য কোন সেলে সংযোগ করতে চাইলে কাট অপশনটি ব্যবহার করতে হয়। যে সেলের লেখা কাট করতে চান সে সেলটিতে ডাবল ক্লিক করুন, সেলের মধ্যে কারছার পয়েন্ট আসবে এবার লেখাটি সিলেক্ট করুন। তারপর কি বোর্ডে Ctrl + X চাপুন লিখাটি কাট হয়ে যাবে। এবার যে সেলে লেখাকে পেস্ট করতে চান সে সেলে ক্লিক করে সেলটি সিলেক্ট করুন। তারপর কি বোর্ডে Ctrl + V চাপুন, সিলেক্ট করা সেলে লেখাটি পেস্ট হয়ে যাবে। যদি একাধিক সেলের লেখা কাট করতে চান, তাহলে যে সেলের লেখাগুলো কাট করবেন সে সেল গুলো সিলেক্ট করুন। তারপর উপরের নির্দেশিত একই পদ্ধতি ব্যবহার করে প্রথমে কাট ও পরে পেস্ট করতে পারবেন।
অপশন ব্যবহার করেও লেখাকে কাট ও পেস্ট করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে কাট করার জন্য সেলের লেখাটি সিলেক্ট করে মাউসে রাইট ক্লিক করুন। একটি অপশন মেনু আসবে, সেখানে Cat অপশন এ ক্লিক করুন। এবার যে সেলে লেখা পেস্ট করতে চান সে সেলটি সিলেক্ট করুন, তারপর মাউসে রাইট ক্লিক করুন। যে অপশন মেনুটি আসবে সেখনে ‘A’ লেখা অপশন এ ক্লিক করুন লেখাটি সিলেক্ট করা সেলে পেস্ট হয়ে যাবে। নিচে কাট ও পেস্ট অপশন দুটির ছবি দেওয়া হলঃ
Cut Option in Microsoft Excel
Paste Option in Microsoft Excel
লিখা ডিলিট করার নিয়মঃ
Microsoft Excel এ কোন একটি সেলের লেখা মুছে ফেলার জন্য বা ডিলিট করার জন্য প্রথমে সেই সেলের উপরে ক্লিক করুন। এবার ডিলিট বাটন চাপুন, সেই সেল থেকে লেখা ডিলিট হয়ে যাবে। আবার যদি একাধিক সেলের লেখা ডিলিট করতে চান, সে ক্ষেত্রে যে সেল গুলোর লেখা ডিলিট করবেন সে সেল গুলোকে সিলেক্ট করুন। এবার ডিলিট বাটন চাপুন, তাহলে সিলেক্ট করা সেলের লেখাগুলো ডিলিট হয়ে যাবে।
দ্রুত কোন সেল এ যাওয়ার নিয়মঃ
দ্রুত কোন সেলে যাওয়ার জন্য প্রথমে ফর্মুলা বারে বামদিকে Name Box এ ক্লিক করুন। এবার যে সেলে দ্রুত যেতে চান সে সেলের নাম লিখুন, তারপর ইন্টার চাপুন দ্রুত সেই সেলটি সিলেক্ট হয়ে যাবে। ধরুন আপনি D15 সেলটি সিলেক্ট করতে চান, Name Box এ ক্লিক করুন তারপর লিখুন D15 এবার ইন্টার চাপুন দ্রুত D15 সেলটি শনাক্ত হবে বা সিলেক্ট হয়ে যাবে। নিচে ছবিতে বিষয়টি দেখানো হলঃ
Fast Cell Select in Excel
মুছে ফেলা লেখাকে পুনরায় ফিরিয়ে আনার নিয়মঃ
যদি কোন লেখা ভুল বসতো ডিলিট হয়ে যায়, তাহলে সেই লেখাকে দ্রুত ফিরিয়ে আনার জন্য আন্ডু কমান্ড ব্যবহার করতে হয়। আন্ডু কমান্ড ব্যবহার করার জন্য কি বোর্ডে Ctrl + Z চাপুন, মুছে যাওয়া লেখা দ্রুত ফিরে আসবে।
উপরের আলোচনায় আমরা Microsoft Excel এ কাট, কপি, পেস্ট করার নিয়ম সহ আরো কিছু অপশন এর বিভিন্ন ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা দেবার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। ধন্যবাদ …
Microsoft Excel এ লেখা বোল্ড, ইটালিক, আন্ডারলাইন ও ফন্ট ব্যবহার করার নিয়ম আজ আমরা জানবো Microsoft Excel এ লেখা বোল্ড, ইটালিক ও আন্ডারলাইন করার নিয়ম সম্পর্কে।
লেখা বোল্ড, ইটালিক ও আন্ডারলাইন এর ব্যবহার MS Word এ যেমন প্রয়োজন হয় তেমনি মাঝে মাঝেই প্রয়োজন হয় MS Excel এ কাজ করার জন্যও । আসুন জেনে নেই Microsoft Excel এ লেখা বোল্ড, ইটালিক ও আন্ডারলাইন করার নিয়ম গুলো কি কি ?
লেখা বোল্ট করাঃ কোন লেখাকে বিশেষ ভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য বা দৃষ্টি আকর্ষণ করানোর জন্য বোল্ট অপশন টি ব্যবহার করা হয়। লেখার যে অংশকে বোল্ট করতে চান সে অংশকে সিলেক্ট করুন। এবার রিবনের হোম ট্যাবে ফন্ট গ্রুপের ‘B’ লেখা অপশন এ ক্লিক করুন সিলেক্ট করা লেখাটি বোল্ট হয়ে যাবে। এবার যদি লেখাকে আনবোল্ট করতে চান, তাহলে পুনরায় লেখাটি সিলেক্ট করে ফন্ট গ্রুপের ‘B’ লেখা অপশন এ ক্লিক করুন। লেখাটি এবার সাভাবিক হয়ে যাবে। আমরা পূর্বের আলোচনায় Sales Sheet তৈরি করার নিয়ম দেখিয়েছি, এখানে আমরা নিচের ছবিতে Sales Sheet এ লেখাতে বোল্ট এর ব্যবহার দেখিয়েছি। বোল্ড করার কিবোর্ড শটকাট হল Ctrl + B
Use of Bolt in Microsoft Excel
লেখা ইটালিক করাঃ লেখাতে ইটালিক ডিজাইন ব্যবহার করার জন্য লেখার যে অংশকে ইটালিক ডিজাইন করতে চান সে অংশকে সিলেক্ট করুন। এবার রিবনের হোম ট্যাবে ফন্ট গ্রুপের ‘I’ লেখা অপশন এ ক্লিক করুন। সিলেক্ট করা লেখাটি ইটালিক ডিজাইন হয়ে যাবে এবার যদি লেখাকে সাভাবিক করতে চান, তাহলে পুনরায় লেখাটি সিলেক্ট করে ফন্ট গ্রুপের ‘I’ লেখা অপশন এ ক্লিক করুন লেখাটি এবার সাভাবিক হয়ে যাবে।
ইটালিক করার কিবোর্ড শটকাট হল Ctrl +I
Use of Italic in Microsoft Excel
লেখা আন্ডারলাইন করাঃ কোন লেখাকে বিশেষ ভাবে নির্দেশ করার জন্য বা দৃষ্টি আকর্ষণ করানোর জন্য আন্ডারলাইন অপশন টি ব্যবহার করা হয়। লেখার যে অংশকে আন্ডারলাইন করাতে চান সে অংশকে সিলেক্ট করুন। এবার রিবনের হোম ট্যাবে ফন্ট গ্রুপের ‘U’ লেখা অপশন এ ক্লিক করুন সিলেক্ট করা লেখাটি আন্ডারলাইন হয়ে যাবে। এবার যদি লেখাকে সাভাবিক করতে চান, তাহলে পুনরায় লেখাটি সিলেক্ট করে ফন্ট গ্রুপের U লেখা অপশন এ ক্লিক করুন। লেখাটি এবার সাভাবিক হয়ে যাবে। আন্ডারলাইন করার কিবোর্ড শটকাট হল Ctrl + U
Use of Underline in Microsoft Excel
ফন্ট সাইজ পরিবরতনঃ Work Sheet এ কাজ করার সময় কোন লেখার ফন্ট সাইজ বড় বা ছোট করতে চাইলে, প্রথমে সে লেখার সেল গুলোকে সিলেক্ট করুন। এবার রিবনের হোম ট্যাবে Font গ্রুপের ফন্ট সাইজ অপশন থেকে প্রয়োজনীয় ফন্ট সাইজ নির্ধারণ করে ক্লিক করুন। সিলেক্ট করা লেখাটির ফন্ট সাইজ পরিবর্তন হয়ে হয়ে যাবে।
Use of Font Size in Excel
উপরের আলোচনায় আমরা লেখাকে বোল্ট, ইটালিক, আন্ডারলাইন ও ফন্ট সাইজ এর ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা দেবার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। ধন্যবাদ
আগামী ক্লাসের জন্য নির্ধারিত নৈবর্ক্তিক প্রশ্নসমূহ -
421 । কোন অপারেটিং সিস্টেমে মাউস ক্লিক ও ডাবল ক্লিক অতি প্রয়োজনীয় বিষয় ?
উঃ - চিত্র ভিত্তিক।
422 ।আই . বি . এম.কম্পিউটারে যখন শুধুমাত্র ডাটাবেস অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করা হতো তখন সব রকম নির্দেশ দেয়ার জন্য কী ব্যবহৃত হতো ?
উঃ - ফাংশনকী।
423 । অপারেটিং সিস্টেমের বহুল ব্যবহৃত স্প্রেডশীট প্রোগ্রাম কী ?
উঃ - লোটাস ১ , ২ , ৩।
424 । ফোল্ডার প্রকৃতপক্ষে একটি আইকন যার ভিতরে কী থাকে?
উঃ - অতিরিক্ত ফোল্ডার ও ফাইল।
425 । উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ ভার্সন কী ?
উঃ - উইন্ডোজ ৭।
426 । উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম কোন কোম্পানির তৈরি ?
উঃ - মাইক্রোসফ্ট করপোরেশন।
427 । ডস কমান্ড কত প্রকার ?
উঃ - ২ প্রকার।
428 । হিসাব সংক্রান্ত সফ্টওয়্যার কোনটি ?
উঃ - এম.এস. এক্সেল
429।ওয়ার্ড প্রেসেসিং সফ্টওয়্যার কোনটি ?
উঃ - এম. এস. ওয়ার্ড
430 ।সফ্টওয়্যার কাকে বলে ?
উঃ - কম্পিউটারের প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রামের সমষ্টি কে সফ্টওয়্যার বলে।
431 । কম্পিউটারের ভাষা কোনটি ?
উঃ - মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ।
432 । অপারেটিং সিস্টেম সফ্টওয়্যার কী করে ?
উঃ - কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামের মধ্যে সেতু রচনা করে।
433 । কর্মবিভাগের ভিত্তিতে অপারেটিং সিস্টেম কে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ?
উঃ - ২ ভাগে।
434 । অপারেটিং সিস্টেমের কেন্দ্রীয় অংশকে কী বলা হয় ?
উঃ - কারনেল।
435 । কোন কমান্ডের সাহায্যে অপারেটিং সিস্টেম পরিচালনা করা হয়?
উঃ - বর্ণভিত্তিক বা চিত্রাভিত্তক।
436 । ডাম্ব টার্মিনালে কোন অপারেটিং সিস্টেম থাকে ?
উঃ - টাইম শেয়ারিং।
437 । লোটাস১ , ২ , ৩ কোন অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহৃত হয় ?
উঃ - ডস
438। মেকিনটোশ এবং উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে একটি বহুল ব্যবহৃত সেপ্রডশীট প্রোগ্রাম হল কী ?
উঃ - এক্সেল।
439 । ম্যাক ও এস কী ?
উঃ - এক ধরনের অপারেটিং সিস্টেম।
440 ।উইন্ডোজ ৯৫ কত বিটের অপারেটিং সিস্টেম ?
উঃ - ৩২ বিটের।
No comments:
Post a Comment